তিনি ফিরে এসেছিলেন, তাই
– নীলফামারি বার্তা নিউজ ডেস্ক –
প্রকাশিত: ৭ মে ২০২১
বাংলাদেশের রাজনীতি ও গণতন্ত্রের ওপর বারবার আঘাত এসেছে। ১৯৭১ সালে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়। সদ্যঃস্বাধীন দেশটি যখন মাথা উঁচু করে দাঁড়াচ্ছে, ঠিক সেই সময়ই আঘাত হানে স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে নিহত হন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। দেশের বাইরে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। দেশ ও মানুষের প্রতি ভালোবাসার টানে শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালে ফিরে আসেন দেশে। শুরু হয় তাঁর গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন। তাঁর নেতৃত্বে পরিচালিত দুর্বার গণ-আন্দোলনে অবসান ঘটে সামরিকতন্ত্রের। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হলে তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। ২০০৬ সালে বাংলাদেশের রাজনীতিতে ঘটে যায় কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। যার পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি ওয়ান-ইলেভেনের সরকার নামে এক অদ্ভুত শাসনব্যবস্থা চেপে বসে বাংলাদেশে। সেই ‘চেপে বসা’ সরকার বাংলাদেশের রাজনীতিকে কলুষিত প্রমাণ করতে উঠেপড়ে লেগে যায়। তাদের প্রধান লক্ষ্য হয় বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগ, বিশেষ করে আওয়ামী লীগ প্রধান বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।
আমরা একটু ঘটনাপঞ্জির দিকে দৃষ্টি দেওয়ার চেষ্টা করি। ২০০৭ সালের ১৫ মার্চ আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা অসুস্থ পুত্রবধূ ও কন্যাকে দেখতে যুক্তরাষ্ট্রে যান। ৫ এপ্রিল নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করে ভোটার আইডি কার্ড করে নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে হবে। সে ক্ষেত্রে নির্বাচন অনুষ্ঠান দেড় বছরের আগে হবে না। এমন ঘোষণায় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সঙ্গে দ্বন্দ্বের পথে পা বাড়ান শেখ হাসিনা। ৭ এপ্রিল তিনি এক সাক্ষাৎকারে বিবিসি রেডিওকে বলেন, দীর্ঘদিন জরুরি অবস্থা দিয়ে দেশ চালানোর ফল শুভ হয় না। তিনি প্রশ্ন করেন, নির্বাচন করতে দেড় বছর লাগবে কেন? এর ঠিক দুই দিন পর ৯ এপ্রিল তেজগাঁও থানায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা হয় তিন কোটি টাকা চাঁদাবাজির মিথ্যা মামলা। শেখ হাসিনা বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলার কোনো সত্যতা নেই। দেশে ফিরে তিনি মামলা মোকাবেলা করবেন। তিনি দেশে ফিরে আসার ঘোষণা দেন। ১৩ এপ্রিল শেখ হাসিনা ভয়েস অব আমেরিকাকে বলেন, তাঁকে দেশে ফিরতে দেওয়া না হলে তাঁর লাশ ফিরবে। তিনি লন্ডন হয়ে ২৩ এপ্রিল দেশে ফেরার সিদ্ধান্তের কথা জানান। ১৮ এপ্রিল সরকার প্রেসনোট জারি করে শেখ হাসিনার দেশে ফেরার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। সব এয়ারলাইনসকে জানিয়ে দেওয়া হয় তাঁকে বহন না করার জন্য। এরই মধ্যে ১৯ এপ্রিল বঙ্গবন্ধুকন্যা লন্ডন পৌঁছেন। তিনি এ সময় লন্ডনে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট সদস্যদের সঙ্গে দেখা করেন এবং মিডিয়ায় সাক্ষাৎকার দিতে থাকেন। ২৩ এপ্রিল ঢাকায় ফেরার সিদ্ধান্তে তিনি ছিলেন অনড়। কিন্তু ২২ এপ্রিল ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের বোর্ডিং পাস সংগ্রহ করে ঢাকার উদ্দেশে লন্ডন ত্যাগ করতে হিথরো বিমানবন্দরে গেলে ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ তাঁকে ঢাকা ফ্লাইটে নিতে রাজি হয়নি। একই দিন তাঁর বিরুদ্ধে পল্টন হত্যা মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে সরকার তা আবার স্থগিত করে। ২৫ এপ্রিল সরকার শেখ হাসিনার দেশে ফেরার ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়। বিভিন্ন ধরনের বাধা ও সরকারি নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ৫২ দিন পর ২০০৭ সালের ৭ মে শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আসেন। বিমানবন্দরে বিপুলসংখ্যক মানুষ তাঁকে সাদর অভ্যর্থনা জানায়। আজ সেই ৭ মে।
দেশে ফিরে আসার পর জনগণের হারানো গণতান্ত্রিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার নতুন সংগ্রাম শুরু করেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর নেতৃত্বে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে ঐক্যবদ্ধ হয় দেশবাসী। তৎকালীন সরকার ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই গণতন্ত্রের মানসকন্যা শেখ হাসিনাকে সাজানো মামলায় গ্রেপ্তার করে। ২০০৮ সালের ১১ জুন তিনি মুক্তি পান। একই বছরের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদের নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট।
দ্বিতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়ে দেশ পরিচালনার দায়িত্বভার গ্রহণ করেন বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। সংকটের আবর্তে ডুবে থাকা দেশকে পুনরুদ্ধার করে একটি উন্নত-সমৃদ্ধ রাষ্ট্র গড়ে তোলার সংগ্রামে ব্রতী হন তিনি। তাঁর সফল নেতৃত্বে উন্নয়নের মহাসড়কে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা শুরু হয়।
চলতি বছরের শুরুতে করোনাভাইরাসের প্রকোপ দেখা দিলে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশকেও সব কিছু বন্ধ করার পথে যেতে হয়। ফলে অনেকটাই স্থবির হয়ে পড়ে দেশের অর্থনীতি। কল্যাণব্রতী প্রধানমন্ত্রী করোনাভাইরাসের আর্থিক ক্ষতি কাটাতে বড় অঙ্কের আর্থিক প্রণোদনা ঘোষণা করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মহামারি করোনাভাইরাস মোকাবেলা করে বাংলাদেশ এখন সারা বিশ্বে প্রশংসিত। একটির পর একটি সূচকে উঠে আসছে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির তথ্য এবং সারা বিশ্বে প্রশংসা হচ্ছে শেখ হাসিনা ও তাঁর সরকারের।
গত বছরের শেষার্ধে এসে সাফল্যের নতুন মাইলফলক স্বপ্নের পদ্মা সেতু দৃশ্যমান হলো। দেশের মানুষের জন্য পদ্মা সেতু নিছক একটি বড় সেতু নয়, সত্যিকার অর্থেই দুঃসাহসী এক স্বপ্ন। পরাক্রমশালী বিশ্বব্যাংককে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে বলেছিলেন, ‘নিজেদের টাকায়ই আমরা পদ্মা সেতু গড়ব।’ স্বল্পন্নোত একটি দেশের জন্য বিদেশি কোনো সাহায্য ছাড়াই ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা খরচ করে সেতু নির্মাণের পরিকল্পনা নিঃসন্দেহে একটি দুঃসাহসী পদক্ষেপ। মেট্রো রেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, কর্ণফুলী টানেল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প, মহেশখালী-মাতারবাড়ী সমন্বিত উন্নয়ন প্রকল্পসহ বেশ কিছু মেগাপ্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল, দুই ডজনের বেশি হাইটেক পার্ক ও আইটি ভিলেজ নির্মিত হচ্ছে। বিদ্যুৎ উৎপাদনক্ষমতা বেড়েছে। বিদ্যুৎ সুবিধাভোগী জনসংখ্যা বেড়ে ৯৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
অনেক হতাশার মধ্যেও আশা জাগিয়েছে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স। রোজার ঈদের আগে গত এপ্রিলে প্রবাসীরা ২০৬ কোটি ৭০ লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছেন, যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৮৯ শতাংশ বেশি। রেমিট্যান্সে ভর করে বাংলাদেশের বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন এই প্রথম ৪৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে।
গত ফেব্রুয়ারিতে স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে জাতিসংঘের চূড়ান্ত সুপারিশ পেয়েছে বাংলাদেশ। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের একটি নিবন্ধে বলা হয়েছে, গত এক দশকে রপ্তানি আয়ের ওপর ভর করে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় ‘চাঙ্গা অর্থনীতির উদাহরণ’ সৃষ্টি করেছে। ‘বাংলাদেশ ইজ বিকামিং সাউথ এশিয়াস ইকোনমিক বুল কেস’ শিরোনামে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের নিবন্ধে বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রাকে দক্ষিণ কোরিয়া, চীন ও ভিয়েতনামের সঙ্গে তুলনা করে বলা হয়েছে, গত এক দশকে প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তানের তুলনায় রপ্তানি আয়ে অভাবনীয় উল্লম্ফন দেখিয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য আগের পূর্বাভাসের চেয়ে ভালো প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন করেছে আর্থিক খাতের বিশ্ব সংস্থা বিশ্বব্যাংক। আর ২০২১ সালে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশ হবে বলে আভাস দিয়েছে আইএমএফ। সংস্থাটির সর্বশেষ আউটলুকে ২০২২ সালে বাংলাদেশের জিডিপি আরো শক্তিশালী হবে বলে প্রক্ষেপণ করা হয়েছে।
এসব অর্জনের পেছনে যে মানুষটির নিরলস শ্রম ও অধ্যবসায়, তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর দীক্ষা কল্যাণমন্ত্রে। ‘পিপল ফার্স্ট’—এই ব্রত সাধনায় নিয়োজিত প্রধানমন্ত্রী দেশের মানুষকে প্রাধান্য দিয়ে দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করে চলেছেন। ২০০৭ সালের ৭ মে ‘চেপে বসা’ শাসকদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে তিনি ফিরেছিলেন বলেই বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে দুরন্ত গতিতে এগিয়ে চলেছে। সেই অগ্রযাত্রায় চালকের আসনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
লেখক : সাংবাদিক, ছড়াকার।
- নারী ফুটবলারকে চুমুকাণ্ডে বড় শাস্তি পাচ্ছেন রুবিয়ালেস
- জায়েদ খানের নায়িকা হচ্ছেন ভারতের পূজা ব্যানার্জি, যা বললেন নায়ক
- জুমার দিন দরুদ পাঠের বিশেষ ফজিলত
- বিডিএস ভূমি ব্যবস্থাপনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে: ভূমিমন্ত্রী
- ফিলিস্তিনিদের হত্যার পর বুলডোজার দিয়ে বালুচাপা দিলো ইসরায়েলি সেনা
- সব উন্নয়ন সহযোগীদের এক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী
- শরীয়তপুরের সেই চিকিৎসককে চান না রৌমারীবাসী
- আইএমইআই পরিবর্তন করে মোবাইল বিক্রি, মূলহোতাসহ গ্রেফতার ২
- উত্তরবঙ্গের মহাসড়কে চার লেন চালু, ঈদযাত্রা হবে স্বস্তির
- প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ: লড়বেন সাড়ে ৩ লাখ চাকরি প্রত্যাশী
- বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক: আগ্রহ ব্যবসাবাণিজ্যে
- সৈয়দপুরে ফেসবুক লাইভে থেকে যুবকের আত্মহত্যা
- কিশোরগঞ্জে হতদরিদ্র ১৬০ নারীর মাঝে বকনা গরু বিতরণ
- ডোমারে ভ্রাম্যমাণ আদালতে ১০ হাজার টাকা জরিমানা
- সারাদিন না খেয়ে থাকায় মুখে দুর্গন্ধ হচ্ছে, সমাধানে করণীয়
- জলবায়ু সহনশীল দেশ গড়তে নারীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ
- বাংলা নববর্ষ উদযাপনে মানতে হবে ১৩ নির্দেশনা
- দায়িত্বহীনতার কারণে ঈশ্বরদীতে ট্রেন দুর্ঘটনা: রেলমন্ত্রী
- ‘সোনার বাংলা বিনির্মাণে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে’
- শিশুরাই হবে স্মার্ট বাংলাদেশের মূল কারিগর
- বিক্ষোভরত ইসরায়েলি জিম্মিদের স্বজনদের আটক করেছে পুলিশ
- বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত অস্ট্রেলিয়া
- জলবায়ু সহনশীলতা বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে: পরিবেশমন্ত্রী
- ঈদ: সাড়ে ৮ ঘণ্টায় ট্রেনের ৩৫ হাজার টিকিট বিক্রি
- ‘বিএনপি ইসরায়েলের বিপক্ষে একটি শব্দও উচ্চারণ করেনি’
- আগের সব ভিসিকেই পালাতে হয়েছে: বিএসএমএমইউর বিদায়ী ভিসি
- ঈদযাত্রায় দুর্ভোগ কমাতে ছুটি বাড়ানোর দাবি
- স্থানীয় সরকারমন্ত্রীর সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
- কোটি হিটের পরও অবিক্রিত ট্রেনের ছয় হাজার টিকিট
- চীনের সঙ্গে রাজনৈতিক-অফিসিয়াল যোগাযোগ বাড়াতে প্রস্তুত বাংলাদেশ
- রমজানে সিএনজি স্টেশন বন্ধের নতুন সূচি
- সংরক্ষণের অভাবে নষ্ট হয় ২৫ ভাগ পেঁয়াজ
- ট্রেনের সামনে ক্যামেরা বসাতে স্থায়ী কমিটির সুপারিশ
- অতিরিক্ত সচিবকে ওএসডি, ৫ যুগ্ম-সচিবের বদলি
- ‘বঙ্গবন্ধুর মতো দুই-দুইবার ফাঁসির মোকাবিলা কেউ করেনি’
- জলবায়ু সহনশীল দেশ গড়তে নারীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ
- সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ১২৯তম
- কওমি মাদরাসা আছে, থাকবে: শিক্ষামন্ত্রী
- প্রথমবারের মতো স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলন
- ডোমারে ’বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস’ উপলক্ষে র্যালী ও আলোচনা সভা
- নতুন দামে সয়াবিন তেল মিলবে যেদিন থেকে
- ভয়াল ২৫ মার্চ আজ, রাতে ১ মিনিট অন্ধকারে থাকবে দেশ
- নিহত সাংবাদিক অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর ধর্ম-পরিচয় নিয়ে ধোঁয়াশা
- ধর্মীয় উৎসব সবার মাঝে সম্প্রীতি বন্ধনের সৃষ্টি করে: ভূমিমন্ত্রী
- ছবি নিয়ে নানা প্রশ্নের উত্তর দিলেন শরিফুল
- বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
- দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
- ডিমলায় সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষক নিহত
- ২৩ নাবিককে মুক্ত করতে বিশেষ অভিযানের প্রস্তাব, বিশেষজ্ঞদের ‘না’
- ডোমারে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উদযাপন