• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৬ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

সর্বশেষ:
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা শিব নারায়ণ দাস, আজ ৭৮ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেছেন। বন্যায় দুবাই এবং ওমানে বাংলাদেশীসহ ২১ জনের মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে আবারও বাড়ল জ্বালানি তেল ও স্বর্ণের দাম। ইসরায়েলের হামলার পর প্রধান দুটি বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু। ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইরানে।

বেশি আম খেলে কী ক্ষতি হয়?

নীলফামারি বার্তা

প্রকাশিত: ২৫ জুন ২০১৯  

আমকে বলা হয় ফলের রাজা। মিষ্টি গন্ধ ও স্বাদেই এর নিজস্বতার পরিচয়। গরমে বাইরে থেকে ফিরে এক টুকরো পাকা আম খেলে তা শরীরে প্রশান্তি আনে। কিন্তু খেতে মিষ্টি বলে বা প্রশান্তির জন্য হলেও আম বেশি খাওয়া উচিত নয়। বেশি আম খেলে উপকারের থেকে অপকারই বেশি হতে পারে!

পাকা আমে থাকে ভিটামিন ‘সি’, ভিটামিন ‘বি’, থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, ভিটামিন ‘এ’ বা বিটা ক্যারোটিন, উচ্চমাত্রার চিনি, কার্বোহাইড্রেট, গ্লাইসেমিক ইত্যাদি। পাকা আমে ফিনোলিকসজাতীয় উপাদান থাকায় তা অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের ভালো উৎস। তবে পাকা আমে চিনির পরিমাণ বেশি থাকায় শরীর খারাপ হওয়ার আশঙ্কা বাড়ায়।

ডায়াবেটিক রোগীদের পাকা আম এড়িয়ে চলা উচিত। কেননা রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ দ্রুত বাড়িয়ে শরীরের ক্ষতি করতে পারে পাকা আম।

পাকা আম বেশি খেলে ওজন বেড়ে যায়। বেড়ে যায় রক্তে শর্করার পরিমাণও। আমে থাকা কিছু উপাদান যেমন- ফিটোকেমিক্যাল কম্পাউন্ড তথা গ্যালিক এসিড, ম্যাঙ্গফেরিন, কোয়ার্নেটিন এবং টেনিন বা কষজাতীয় উপাদানগুলো বেশ ক্ষতিকর।

যারা অ্যাজমায় ভুগছেন, তারা প্রয়োজনে কম মাত্রায় আম খান। বিশেষ করে কিডনির সমস্যা রয়েছে যাদের, তাদেরও বেশি আম খাওয়া উচিত নয়।

তাই বলে কি আম খাওয়া বন্ধ রাখবেন? একদম তা করতে যাবেন না যেন! আম খাবেন, তবে পরিমাণে কম। কারণ সুস্থ থাকলে প্রতিদিনই আম খেতে পারবেন। আর অসুস্থ হলে আম থেকে দূরে থাকতে হবে।