• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

সর্বশেষ:
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা শিব নারায়ণ দাস, আজ ৭৮ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেছেন। বন্যায় দুবাই এবং ওমানে বাংলাদেশীসহ ২১ জনের মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে আবারও বাড়ল জ্বালানি তেল ও স্বর্ণের দাম। ইসরায়েলের হামলার পর প্রধান দুটি বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু। ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইরানে।

করোনা: রংপুর বিভাগে আরও ১৬ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৩৩ 

– নীলফামারি বার্তা নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ৩১ জুলাই ২০২১  

রংপুর বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে আরও ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে ২৩৩ জনের। এ নিয়ে বিভাগে করোনায় মৃতের সংখ্যা ৯১৮ জনে দাঁড়িয়েছে। শনিবার (৩১ জুলাই) দুপুরে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. মোতাহারুল ইসলাম।

তিনি জানান, শনিবার সকাল ৮টার পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় কারোনায় মারা গেছেন ১৬ জন। মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে রংপুরের পাঁচজন, ঠাকুরগাঁওয়ের তিনজন, দিনাজপুরের দুজন, নীলফামারীর দুজন, পঞ্চগড়ের দুজনসহ কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধার একজন করে রয়েছেন।

একই সময়ে বিভাগে ৮৮৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করে রংপুরের ৭৮ জন, কুড়িগ্রামের ৪৭ জন, দিনাজপুরের ৩৫ জন, লালমনিরহাটের ২৩ জন, গাইবান্ধার ২০ জন, ঠাকুরগাঁওয়ের ১৬ জন ও নীলফামারীর ১৪ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে।

বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, রংপুর বিভাগে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে দিনাজপুরে ২৬৮ জন, রংপুরে ২০০ জন, ঠাকুরগাঁওয়ে ১৭৬, নীলফামারীতে ৬৬, পঞ্চগড়ে ৫৭, লালমনিরহাটে ৫৫, কুড়িগ্রামে ৫৩ ও গাইবান্ধায় ৪৩ জন রয়েছেন। ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ১৬৫ জন।

বিভাগের আট জেলায় এখন পর্যন্ত ৪৪ হাজার ১৭৩ জন করোনা শনাক্ত হয়েছেন। এর মধ্যে দিনাজপুুরে ১২ হাজার ৬১৯ জন, রংপুরে ৯ হাজার ৮০৫ জন, ঠাকুরগাঁওয়ে ৬ হাজার ৩২ জন, গাইবান্ধায় ৩ হাজার ৮০০ জন, নীলফামারীর ৩ হাজার ৫৩৭ জন, কুড়িগ্রামের ৩ হাজার ৪৭২ জন, লালমনিরহাটের ২ হাজার ২১৫ জন এবং পঞ্চগড়ের ২ হাজার ৬৯৩ জন রয়েছেন।

করোনাভাইরাস শনাক্তের শুরু থেকে এ পর্যন্ত রংপুর বিভাগে ২ লাখ ১৬ হাজার ৫৭১ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।

করোনার সংক্রমণ প্রতিরোধে সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়ে বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. মোতাহারুল ইসলাম বলেন, সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধ মেনে চলার বিকল্প নেই। বর্তমান পরিস্থিতিতে বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক পরা নিশ্চিত করতে হবে।