• শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৫ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

সর্বশেষ:
বাংলাদেশকে হুমকির মুখে ফেলেছে ক্রমবর্ধমান জলরাশি: গবেষণা উত্তরবঙ্গের মহাসড়কে চার লেন চালু, ঈদযাত্রা হবে স্বস্তির সব উন্নয়ন সহযোগীদের এক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী বিডিএস ভূমি ব্যবস্থাপনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে: ভূমিমন্ত্রী বিএনপির নিগৃহীত নেতাকর্মীদের তালিকা দিতে হবে: ওবায়দুল কাদের

ভারত-বাংলাদেশ নোম্যান্সল্যান্ডে প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল উদ্বোধন   

– নীলফামারি বার্তা নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২১  

ভারত-বাংলাদেশ নোম্যান্সল্যান্ড এলাকায় উদ্বোধন করা হয়েছে নতুন প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল। দু’দেশের পাসপোর্ট যাত্রীদের যাতায়াতের সুবিধার জন্য গত শুক্রবার দুপুরে টার্মিনালের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশের নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মোহাম্মদ চৌধুরী ও ভারতের কেন্দ্রীয় গৃহায়নমন্ত্রী শ্রী নিত্যনন্দ রায়।

ভারতের ল্যান্ড পোর্ট চেয়ারম্যান আদিত্যমিশ্র চৌধুরীর সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশিথ প্রামানিক, বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশন বিক্রম দোরাইস্বামী, বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোহম্মদ আলমগীর হোসেন, বেনাপোল কাস্টমস কমিশনার মো. আজিজুর রহমান, পুলিশের নাভারন সার্কেলের এএসপি জুয়েল ইমরান, ভারত বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের ডাইরেক্টর মতিয়ার রহমান, বেনাপোল সিএন্ডএফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মফিজুর রহমান সজন ও বেনাপোল আমদানি-রফতানিকারক সমিতির সভাপতি মহসিন মিলন। শীততাপ নিয়ন্ত্রিত ১ হাজার ৩০৫ একর জমির ওপর নির্মিত নতুন টার্মিনালে ৩২টি প্যাসেঞ্জার কাউন্টার ৪টি কাস্টম কাউন্টার ও ৮টি সিকিউরিটি বুধ স্থাপন করা হয়েছে।

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ভারত-বাংলাদেশের বন্ধুত্ব রক্ত দিয়ে লেখা, এ সম্পর্ক মুছে ফেলা যাবে না। স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারত ১ লাখ বাংলাদেশীকে আশ্রয় দিয়ে রক্তের সম্পর্ক তৈরি করেছে। বাংলদেশ আজীবন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে ভারতকে। ভারতের কেন্দ্রীয় গৃহায়নমন্ত্রী শ্রী নিত্যনন্দ রায় বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আজ জন্মদিন। বিশেষ এই দিনে পেট্রাপোলে প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল উদ্বোধনটি স্মরণীয় হয়ে থাকবে। বিমানবন্দরের সুবিধা ভোগ করবে যাত্রীরা।

বাংলাদেশের সাথে আরও নতুন নতুন পোর্ট স্থাপন করে দু’দেশের বাণিজ্য আরো বাড়ানো হবে। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের অতিথিদের ক্রেস্ট দিয়ে সম্মানিত করা হয়। পরে কবি নজরুল ইসলামের বিদ্রোহী কবিতার সাথে নিত্য পরিবেশন করেন স্থানীয় শিল্পীরা।