• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৬ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

সর্বশেষ:
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা শিব নারায়ণ দাস, আজ ৭৮ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেছেন। বন্যায় দুবাই এবং ওমানে বাংলাদেশীসহ ২১ জনের মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে আবারও বাড়ল জ্বালানি তেল ও স্বর্ণের দাম। ইসরায়েলের হামলার পর প্রধান দুটি বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু। ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইরানে।

‘ভোগান্তি লাঘবে ইসিপিএস প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে’

– নীলফামারি বার্তা নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২১  

গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ বলেছেন, রাজধানীতে নতুন ভবন নির্মাণের অনুমতি দিতে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে। তবে অনেক ক্ষেত্রে সেবার দীর্ঘসূত্রিতায় ভোগান্তি সৃষ্টি হয়।ভোগান্তি লাঘবের লক্ষ্যে ইলেকট্রনিক কনস্ট্রাকশন পারমিটিং সিস্টেম (ইসিপিএস) প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে। 

রোববার রাজধানীর হোটেল সোনাগাঁওয়ে অনলাইন সেবার ওয়েবসাইট উদ্বোধন এবং এ বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। 

গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্বল্পতম সময়ে সব নির্মাণকাজের সুষ্ঠু সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিদেশি সংস্থার পরামর্শে এবং দক্ষ জনবল নিয়ে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে ইলেকট্রনিক কনস্ট্রাকশন পারমিটিং  সিস্টেমের উন্নয়ন করা হয়েছে। এ সিস্টেমে ভবন নির্মাণের প্রক্রিয়া আবেদন থেকে শুরু করে সলভেন্সি সার্টিফিকেট পাওয়া পর্যন্ত সব কার্যক্রম অনলাইনে সম্পন্ন হবে। নির্দিষ্ট সময়ে অনলাইনের মাধ্যমেই ল্যান্ড ক্লিয়ারেন্স ও কনস্ট্রাকশন পারমিট পাওয়া সম্ভব হবে। আবেদনকারী ঘরে বসেই http://www.uru.gov.bd/ ওয়েবসাইট থেকে সেবা পাওয়ার সুযোগ পাবে।

সমঝোতা স্মারক চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী, ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশের (আইএবি) সভাপতি মোবাশ্বের হোসেন ও বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশনের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শিবলু। ‘আরবান রেজিলিয়েন্স’ শীর্ষক এ প্রকল্পটিতে রাজউক অংশে অর্থায়ন করেছে বিশ্ব ব্যাংক। এর কার্যক্রম গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত হবে।

এসময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্বব্যাংকের কর্মকর্তাসহ প্রকল্প পরিচালক, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব, কর্মকর্তা, বিভিন্ন স্থপতি, প্রকৌশলী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা।