• শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৫ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

সর্বশেষ:
বাংলাদেশকে হুমকির মুখে ফেলেছে ক্রমবর্ধমান জলরাশি: গবেষণা উত্তরবঙ্গের মহাসড়কে চার লেন চালু, ঈদযাত্রা হবে স্বস্তির সব উন্নয়ন সহযোগীদের এক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী বিডিএস ভূমি ব্যবস্থাপনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে: ভূমিমন্ত্রী বিএনপির নিগৃহীত নেতাকর্মীদের তালিকা দিতে হবে: ওবায়দুল কাদের

`শেখ হাসিনা-মোদির মাধ্যমে আবারও মুজিব-ইন্দিরা যুগ ফিরে এসেছে`   

– নীলফামারি বার্তা নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ৩১ জুলাই ২০২২  

`শেখ হাসিনা-মোদির মাধ্যমে আবারও মুজিব-ইন্দিরা যুগ ফিরে এসেছে'          
শেখ হাসিনা-নরেন্দ্র মোদির হাত ধরে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কে আবারও মুজিব-ইন্দিরা যুগ ফিরে এসেছে মন্তব্য করেছেন ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র সচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা। এ সময় তিনি বলেন, দু’দেশের মধ্যে আস্থার সঙ্কট অনেকটাই কেটে গেছে। এখন সীমান্ত অবকাঠামো আর কানেকটিভিটি জোরদার করাটাই চ্যালেঞ্জ।

ঢাকায় ভারতের হাইকমিশনার ছিলেন হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা। পরে ওয়াশিংটন মিশন শেষ করে পালন করেন পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্ব। বর্তমানে ২০২৩ সালে ভারতে অনুষ্ঠেয় জি টোয়েন্টি সম্মেলন আয়োজনের প্রধান সমন্বয়ক তিনি। বাংলাদেশকে দারুণভাবে জানাবোঝা এই শীর্ষ কূটনীতিক বলছেন, দুদেশ বন্ধুত্বের যে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছে, তা অব্যাহত রাখতে হবে।

হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা বলেন, আমাদের সম্পর্ক অনন্য। বন্ধুত্বের এই ৫০ বছর বিশ্বব্যাপী উদযাপন করেছে দু’দেশ। শেখ মুজিব ও ইন্দিরা গান্ধি বন্ধুত্ব ও সহযোগিতার যে অসাধারণ অবস্থান তৈরি করেছিলেন, গত এক দশকে তা আবারও ফিরিয়ে এনেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

ভারতের পঞ্চম বাণিজ্য অংশীদার বাংলাদেশ। পাশাপাশি রেল, নৌ ও সড়কপথেও যোগাযোগ বাড়ছে। বাংলাদেশ ও ভারতের পাশাপাশি পুরো অঞ্চলের নিরাপত্তা ও উন্নয়নের জন্য স্থিতিশীলতার ওপর জোর দিয়ে শ্রিংলা বলেন, শান্তিপূর্ণ, উন্নত আর স্থিতিশীল বাংলাদেশ ভারতের জন্য জরুরি। বাংলাদেশের জন্যও তা আবশ্যক। আর তা বজায় রাখতে পারলে এই অঞ্চলের বৈশ্বিক সঙ্কটও সমাধান সম্ভব।

প্রতিবেশী দু’দেশের স্থলসীমা চার হাজার কিলোমিটারের বেশি। এটি ঘিরে যে নানা চ্যালেঞ্জ আছে তাও মনে করিয়ে দেন তিনি। বলেন, সীমান্ত অবকাঠামো আরও শক্তিশালী করতে হবে। সব ধরনের যোগাযোগ বাড়াতে হবে। এই অঞ্চলকে আরও বেশি উদার ও জনবান্ধব করতে একসাথে কাজ করতে হবে আমাদের।

কূটনীতি, অর্থনীতি আর ব্যবসা বাণিজ্যের পাশাপাশি দু’দেশের রাজনৈতিক বোঝাপড়া উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে বলে মনে করে দিল্লি।