• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

সর্বশেষ:
যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব রক্ষা পেত- প্রধানমন্ত্রী দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড মেডিকেল কলেজের ক্লাস অনলাইনে নেয়ার নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ‘গণতান্ত্রিক রীতিনীতি না মানলে জনগণই বিএনপিকে প্রতিহত করবে’ লালমনিরহাটে হত্যা মামলায় বিএনপির দুই নেতা কারাগারে

জিনপিংকে শুভেচ্ছা জানিয়ে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর চিঠি

– নীলফামারি বার্তা নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ২ অক্টোবর ২০২২  

জিনপিংকে শুভেচ্ছা জানিয়ে রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর চিঠি                      
চীনের ৭২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে দেশটির প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল শনিবার (১ অক্টোবর) আলাদা চিঠিতে তারা চীনের সরকার ও জনগণকে এ শুভেচ্ছা জানান। ঢাকায় চীনের দূতাবাস থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

আলাদাভাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কেকিয়াংকে এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ইকেও শুভেচ্ছাপত্র দিয়েছেন।

রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ তার চিঠিতে বলেন, পারস্পরিক শ্রদ্ধার নীতির ওপর ভিত্তি করে অসাধারণ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে পথ চলছে বাংলাদেশ ও চীন। বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের সম্পর্কের অবিশ্বাস্য উন্নতি হয়েছে।

রাষ্ট্রপতি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, দু’দেশের বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরও দৃঢ় ও গভীর হবে বলে তিনি আত্মবিশ্বাসী।

দেশের সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে চীনের প্রেসিডেন্ট, সরকার ও বন্ধুবৎসল জনগণকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও উষ্ণ অভিনন্দন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ও চীন অসাধারণ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে রয়েছে। আমাদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের অন্যতম শীর্ষ অংশীদার চীন। আমাদের সম্পর্ক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছে, বিশেষ করে বিগত এক দশকে।

২০১৬ সালে শি জিনপিংয়ের বাংলাদেশ সফরের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেসময় আমরা নিজেদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে কৌগলগত অংশীদারত্বে সম্প্রসারিত করার বিষয়ে মতৈক্যে পৌঁছেছিলাম। কৌশলগত অংশীদারত্বের সম্ভাবনা উপলব্ধি করতে আরও সহযোগিতার ক্ষেত্র উন্মোচনের এটাই সেরা সময়।

২০১৯ সালে নিজের চীন সফর ও সেখানে প্রেসিডেন্ট জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের কথা স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শান্তি, নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা ও উন্নয়ন বিষয়ে একসঙ্গে কাজ করছে বাংলাদেশ ও চীন। বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের দুই দেশের সরকার ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক সামনের দিনগুলোতে আরও গভীর হবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।