• মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ৫ ১৪৩০

  • || ০৮ রমজান ১৪৪৫

হাওয়া ভবনে সৃষ্ট বাহিনীকে কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে: উপমন্ত্রী নওফেল

– নীলফামারি বার্তা নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ২৯ নভেম্বর ২০২২  

শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেছেন, হাওয়া ভবন থেকে সৃষ্ট কসাই বাহিনীকে অচিরেই বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। তারেক রহমানের প্রত্যক্ষ মদদে তারা সারা দেশে ছাত্রলীগ-যুবলীগের অসংখ্য দক্ষ সংগঠককে হত্যা করে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল।

মঙ্গলবার (২৯ নভেম্বর) কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক উপপাঠাগার মহিম উদ্দিন মহিমের ১৮তম শাহাদাতবার্ষিকীর স্মরণসভায় তিনি এ কথা বলেন। তিনি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।

নওফেল বলেন, এমইএস কলেজ ছাত্রসংসদের সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের উপপাঠাগার সম্পাদক মহিম উদ্দিনকে বিদেশ থেকে কৌশলে ডেকে এনে নৃশংসভাবে হত্যা করে হাওয়া ভবনে সৃষ্ট কসাই বাহিনী। এই কসাই বাহিনীর নেপথ্যে যারা ছিল তাদেরকে অচিরেই বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। মহিমের হত্যার সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্তদের কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া হবে না।

শিক্ষা উপমন্ত্রী আরো বলেন, বিএনপি জনবিচ্ছিন্ন হয়ে সরকারবিরোধী বিভিন্ন কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত। তারা এ দেশে অবস্থিত বিদেশি দূতাবাসে ধরনা দিয়ে সরকারের বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে। এ সকল চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে ছাত্রলীগ-যুবলীগ নেতাকর্মীদের সজাগ ও সচেতন থেকে রাজপথে দাঁতভাঙা জবাব দিতে হবে।

মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এম আর আজিমের সভাপতিত্বে ও ওএমইএস কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আবুল হোসেন আবুর সঞ্চালনায় আলোচনাসভায় প্রধান বক্তা ছিলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি জননেতা লিয়াকত সিকদার। বিশেষ বক্তা ছিলেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ টি এম পেয়ারুল ইসলাম, বিশেষ অতিথি ছিলেন বৈশাখী টেলিভিশনের বার্তাপ্রধান অশোক চৌধুরী, সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র ও শহীদ ছাত্রনেতা মহিম উদ্দিন মহিমের বড় ভাই গিয়াস উদ্দিন।   

আলোচনাসভায় আরো বক্তব্য দেন সাবেক ছাত্রনেতা সরওয়ার মোর্শেদ কচি, জাহাঙ্গীর আলম, আবু সাঈদ সুমন, ফরিদ উদ্দিন ফরহাদ, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. মহসিন, ভিপি ইউনুস, জসিম উদ্দিন খোন্দকার, নাজমুল আহসান, বিপ্লব মিত্র, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জু, হাসান মনসুর, মহানগর যুবলীগ আহ্বায়ক কমিটির সদস্য এস এম সাঈদ সুমন, হাবিব উল্লাহ নাহিদ, শহীদুল ইসলাম শামিম, আসহাব রসুল চৌধুরী জাহেদ, নেছার আহমদ, আছিফুর রহমান মুন্না, রাজিব দত্ত রিংকু, ফারুকুল ইসলাম অঙ্কুর, আব্দুল জলিল বাহাদুর, কাজী আলমগীর, মীর ইমরুল হাসান চৌধুরী রুবেল, শওকত উল্লাহ সোহেল, গোলাম ফোরকান, ওয়ালিদ মিল্টন, ওমর গণি এমইএস বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রসংসদের জিএস আরশেদুল আলম বাচ্চু, অসীম বণিক, নুরুল আলম মিয়া, ফজলুল কবির সোহেল, ফখরুল আলম রিপন, জেলা পরিষদের নবনির্বাচিত সদস্য আলী আবরাহা দুলাল, কাউন্সিলর এসরারুল হক এসরাল, কাউন্সিলর মোবারক আলী, কাউন্সিলর নুর মোস্তফা টিনু, রাশেদুল আজিম রাসেল, হাজি ইব্রাহিম, ওসমান গণি আলমগীর, মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ মোর্শেদ, হাবিবুর রহমান তারেক, মোসলেহ উদ্দিন আহমদ শিবলী প্রমুখ।