• শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৫ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

সর্বশেষ:
বাংলাদেশকে হুমকির মুখে ফেলেছে ক্রমবর্ধমান জলরাশি: গবেষণা উত্তরবঙ্গের মহাসড়কে চার লেন চালু, ঈদযাত্রা হবে স্বস্তির সব উন্নয়ন সহযোগীদের এক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী বিডিএস ভূমি ব্যবস্থাপনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে: ভূমিমন্ত্রী বিএনপির নিগৃহীত নেতাকর্মীদের তালিকা দিতে হবে: ওবায়দুল কাদের

মানবাধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে হবে: রাষ্ট্রপতি

– নীলফামারি বার্তা নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ৯ ডিসেম্বর ২০২২  

মানবাধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। তিনি বলেন, আমি আশা করি মানবাধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় ভুক্তভোগীদের প্রতিকার পাওয়ার পথ সুগম করতে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর আন্তরিক প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

রাষ্ট্রপতি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে শুক্রবার এক বাণীতে এসব কথা বলেন।

শনিবার (১০ ডিসেম্বর) বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের উদ্যোগে ‘মানবাধিকার দিবস’ পালিত হচ্ছে জেনে সন্তোষ প্রকাশ করে আবদুল হামিদ বলেন, ১৯৪৮ সালের এই দিনে জাতিসংঘে ‘মানবাধিকারের’ সর্বজনীন ঘোষণাপত্র গৃহীত হয়। এ বছর বিশ্বব্যাপী মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রের ‘৭৫ বছর পূর্তি’ পালিত হচ্ছে। 

তিনি  উল্লেখ করেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে সাম্য, ন্যায়বিচার ও মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ১৯৭২ সালের সংবিধানে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সকল মানবাধিকারের নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়।

রাষ্ট্রপতি বলেন, আমরা গর্বিত জাতি এ জন্য যে আমাদের সংবিধান জাতিসংঘের ঘোষিত সার্বজনীন মানবাধিকারের সঙ্গে পুরোপুরি সঙ্গতিপূর্ণ। এ পরিপ্রেক্ষিতে মানবাধিকার দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘ডিগনিটি, ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস ফর অল’ (যা বাংলায় ভাষান্তর করা হয়েছে ‘মানব-মর্যাদা, স্বাধীনতা আর ন্যায়পরায়ণতা, দাঁড়াবো সকলেই অধিকারের সুরক্ষায়’) যথার্থ হয়েছে বলে তিনি মনে করেন।

আবদুল হামিদ বলেন, মানবাধিকার সুরক্ষা ও উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকার ২০০৯ সালে একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান হিসেবে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন প্রতিষ্ঠা করে। মানবাধিকার সুরক্ষায় জনগণকে সচেতন করার পাশাপাশি মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় ভুক্তভোগীদের ক্ষতিপূরণ প্রদান ও ন্যায়বিচার নিশ্চিতে কমিশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। জনসাধারণ যেন তাদের অধিকার সম্পর্কে আরো বেশি সচেতন হতে পারে এবং কমিশনের কাছ থেকে সহায়তা পেতে পারে, সে লক্ষ্যে কমিশনকে তৃণমূল পর্যায় থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত সামগ্রিক কার্যক্রম আরো জোরদার করার জন্যও তিনি আহ্বান জানান।

রাষ্ট্রপতি  ‘মানবাধিকার দিবস’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করেন।

মানবাধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে হবে: রাষ্ট্রপতি 

মানবাধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। তিনি বলেন, আমি আশা করি মানবাধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় ভুক্তভোগীদের প্রতিকার পাওয়ার পথ সুগম করতে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনসহ সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর আন্তরিক প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

রাষ্ট্রপতি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে শুক্রবার এক বাণীতে এসব কথা বলেন।

শনিবার (১০ ডিসেম্বর) বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের উদ্যোগে ‘মানবাধিকার দিবস’ পালিত হচ্ছে জেনে সন্তোষ প্রকাশ করে আবদুল হামিদ বলেন, ১৯৪৮ সালের এই দিনে জাতিসংঘে ‘মানবাধিকারের’ সর্বজনীন ঘোষণাপত্র গৃহীত হয়। এ বছর বিশ্বব্যাপী মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রের ‘৭৫ বছর পূর্তি’ পালিত হচ্ছে। 

তিনি  উল্লেখ করেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে সাম্য, ন্যায়বিচার ও মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ১৯৭২ সালের সংবিধানে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সকল মানবাধিকারের নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়।

রাষ্ট্রপতি বলেন, আমরা গর্বিত জাতি এ জন্য যে আমাদের সংবিধান জাতিসংঘের ঘোষিত সার্বজনীন মানবাধিকারের সঙ্গে পুরোপুরি সঙ্গতিপূর্ণ। এ পরিপ্রেক্ষিতে মানবাধিকার দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘ডিগনিটি, ফ্রিডম অ্যান্ড জাস্টিস ফর অল’ (যা বাংলায় ভাষান্তর করা হয়েছে ‘মানব-মর্যাদা, স্বাধীনতা আর ন্যায়পরায়ণতা, দাঁড়াবো সকলেই অধিকারের সুরক্ষায়’) যথার্থ হয়েছে বলে তিনি মনে করেন।

আবদুল হামিদ বলেন, মানবাধিকার সুরক্ষা ও উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকার ২০০৯ সালে একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান হিসেবে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন প্রতিষ্ঠা করে। মানবাধিকার সুরক্ষায় জনগণকে সচেতন করার পাশাপাশি মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় ভুক্তভোগীদের ক্ষতিপূরণ প্রদান ও ন্যায়বিচার নিশ্চিতে কমিশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। জনসাধারণ যেন তাদের অধিকার সম্পর্কে আরো বেশি সচেতন হতে পারে এবং কমিশনের কাছ থেকে সহায়তা পেতে পারে, সে লক্ষ্যে কমিশনকে তৃণমূল পর্যায় থেকে কেন্দ্র পর্যন্ত সামগ্রিক কার্যক্রম আরো জোরদার করার জন্যও তিনি আহ্বান জানান।

রাষ্ট্রপতি  ‘মানবাধিকার দিবস’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করেন।