• শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪ ||

  • শ্রাবণ ১২ ১৪৩১

  • || ১৯ মুহররম ১৪৪৬

সর্বশেষ:
সর্বোচ্চ আদালতের রায়ই আইন হিসেবে গণ্য হবে: জনপ্রশাসনমন্ত্রী। ২৫ জুলাই পর্যন্ত এইচএসসির সব পরীক্ষা স্থগিত।

প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ন প্রচার নিয়ে ফার্মাসিস্ট সুমির মতবিনিময় সভা

– নীলফামারি বার্তা নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩  


 নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন প্রচার ও আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে (ডোমার-ডিমলা) আসনের উন্নয়ন ভাবনা নিয়ে এক মতবিনিময় সভা করেছেন ডোমার-ডিমলা আসনের নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী ফার্মাসিস্ট সরকার ফারহানা আখতার সুমি। তিনি নীলফামারী জেলা আওয়ামীলীগের কার্যকরী সদস্য ও বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক (কল্যাণ ও পূর্ণবাসন)। 

মঙ্গলবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে উপজেলার কুটিরডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে এই মতবিনিময় সভার অয়োজন করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ময়েজ উদ্দীন। এসময় আরও বক্তব্য রাখেন, সুমির বোন ডা. মরিয়ম আক্তার, ডিমলা উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মহিকুল ইসলাম, স্থানীয় জাহিদুল ইসলাম জাদু, নয়ন ইসলাম, হাসান আলী প্রমুখ। 

সভায় এলাকার সহস্রাধিক নারী-পুরুষ অংশ নেন। মতবিনিময় সভায় সাধারণ বক্তারা সম্প্রতি ঘটে যাওয়া কুটির ডাঙ্গা গ্রামে পাউবোর সঙ্গে সংর্ঘষ ও তাদের মধ্যকার সমস্যার কথা প্রধান অতিথির কাছে তুলে ধরেন।
 
সরকার ফারহানা আখতার সুমি বলেন, ছিটমহল বিনিময় করেছে প্রধানমন্ত্রী সরকার। এখন আমরা সবাই বলতে পারি আমরা বাংলার মাটিতে বসবাস করি। যেদিন থেকে বিনিময় হয়েছে সেদিন থেকে তারা একটি পতাকা পেয়েছে। আমাদের জননেত্রীর চিন্তা হচ্ছে প্রতিটি যায়গাকে এবং প্রতিটি মানুষকে স্মার্ট করবেন। আগে মেয়েরা বাইরে যেতে ভয় পেত। এটি কে দমন করেছে? আমাদের জননেত্রী শেখ হাসিনা। জঙ্গী দমন করেছে, নিরাপত্তা বাড়িয়েছে আমাদের আওয়ামীলীগ সরকার। 

তিনি আরো বলেন, যদিও আমার ফ্যামিলি চায়নি আমি রাজনীতি। কিন্তু আমি শেখ হাসিনাকে দেখে মুগ্ধ হয়ে রাজনীতিতে আসি, আমি চাই আমার নেত্রীর মতো মানুষের কাছে গিয়ে মানুষের সমস্যাগুলোর সমাধান করতে। মানুষের সমস্যার সমাধান করতে না পারলে রাজনীতি করা বৃথা। একটা চেয়ারের অনেক ক্ষমতা। উনারা চাইলে সব সমস্যার সমাধান করতে পারেন। তিনি আরও বলেন, আমি যদি কোনো একটা সমস্যা নিয়ে একজন মন্ত্রীর কাছে যাই। আমাকে এক থেকে দুই ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়। একজন এমপি সাহেদের সেটা প্রয়োজন হয় না। এরপরেও তারা কেন কাজ করে না আমার বুঝে আসে না। সমস্যা হয়েছে সরাসরি আমাদের নেত্রীর কাছে যাবে সমাধান করে আনবেন। যারা করে না আমি বলব নেতা হিসেবে তারা ব্যর্থ। জননেত্রী এমন এক মানুষ, উনার কাছে কেউ গিয়ে কখনও ফিরে আসে না। নেত্রী সবাইকে দেয়।

উল্লেখ্য যে, সরকার ফারহানা আখতার সুমি বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের সাবেক সহশিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক উপ-সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সহ-সভাপতি, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সাবেক সভাপতি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার মন্নুজান হলের সাবেক সভাপতি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসী অনুষদ রুপার সাবেক জিএস হিসেবে ছিলেন।