হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামবাংলার ঐতিহ্য কুপিবাতি
– নীলফামারি বার্তা নিউজ ডেস্ক –
প্রকাশিত: ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
![](https://www.nilphamaribarta.com/media/imgAll/2024February/1707310569-2402071349.jpg)
প্রাচীনকালে আলোর একমাত্র অবলম্বন হিসেবে কুপিবাতির বেশ কদর ছিল। সময় এবং কালের বিবর্তনের পাশাপাশি যুগের পরিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামীণ বাংলার ঐতিহ্যবাহী কুপিবাতি। আগামী প্রজন্মের কাছে কুপিবাতি শুধুই স্মৃতি। এর পরিচয় জানতে হলে যাদুঘর যেতে হবে তাদেরকে।
এমন এক সময় ছিল যেখানে রাতের অন্ধকার দুর করার একমাত্র অবলম্বন হিসেবে কুপিবাতির প্রচলন ও ব্যবহার ছিল নিত্যদিনের সঙ্গী। বাসাবাড়ি থেকে শুরু করে দোকান পাট সহ সর্বত্রই ব্যবহার ছিল কুপিবাতির। গ্রামবাংলার অধিকাংশ লোকের কাছে কুপিবাতির কদর হারিয়ে গেলেও এখনো অনেক লোক আছেন যারা আঁকড়ে ধরে আছেন কুপিবাতির ঐতিহ্য।
মাত্র ২ যুগ আগেও গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে অতি প্রয়োজনীয় কুপিবাতি আজ বিলীনের পথে। সন্ধ্যা হলেই কুপিবাতির মিটিমিটি আলোয় চেনা যেত গ্রামের সেই চিরচেনা রুপ, শুধু তাই নয় রাজা বাদশাদের বাড়িতেও ছিল বাহারি ডিজাইনের কুপিবাতি, আধুনিক যুগের ছোয়ায় এখন তা শুধুই স্মৃতি। আজ কালের বিবর্তনে ও প্রযুক্তিগত ব্যবহারের পাশাপাশি আধুনিকতার ছোঁয়ায় বহুল জনপ্রিয় ব্যবহৃত কুপিবাতি আজ হারিয়ে যেতে বসেছে।
গ্রামীণ বাংলার প্রতিটি বাড়িতেই কুপিবাতির প্রচলন ছিল বিদ্যেমান, এর মধ্যে কোনটা ছিল মাটির তৈরি, কোনটা কাঁচের আবার কোনটা পিতলের পাশাপাশি সেই সময় টিনের তৈরি কুপিবাতির প্রচলনও ছিল প্রতি ঘরে ঘরে। আকারে এবং গঠন অনুযায়ী বড়, মাঝারি এবং ছোট আকারেও পাওয়া যেত এবং দামে ছিল মানুষের হাতের নাগালের মধ্যে মাটির তৈরি কুপিবাতি বিক্রি হতো ৫ টাকা থেকে ১৫ টাকা, টিন এবং পিতলের গুলো বিক্রি হতো ৫০ টাকা ৮০ টাকা। এছাড়াও বড় কুপিবাতি গুলো বিভিন্ন অনুষ্ঠানে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এবং বাসা বাড়িতে ব্যবহৃত হতো প্রতিনিয়ত। এই কুপিবাতি জ্বালানোর জন্য ব্যবহৃত হতো কেরোসিন তেল। আর আলোর তারতম্য ঘটানোর জন্য লাগত কাপরের ছোট- বড় টুকরা বা পাটের আঁশ, যাকে গ্রাম্য ভাষায় শৈল্তা বলা হতো। এক সময় দেখা যেত গ্রামীন বধুরা প্রতি সন্ধ্যায় এই বাতি জ্বালানোর জন্য এটিকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও ঠিকঠাক করে রাখত। অন্যদিকে গ্রামাঞ্চলের বিভিন্ন হাট বাজারের দোকানিরা কুপিবাতিকে একটি খুটির সাথে বেঁধে দোকান করত। গ্রামীন জনপদের মানুষের অন্ধকার দুর করার একমাত্র অবলম্বন ছিল এটি। কিন্তু বর্তমানে প্রযুক্তি ও আধুনিকতার ছোঁয়ায় বিদ্যুতের আবিস্কার ও ইলেকট্রিক নানা রকম উপকরণ যেমন টর্চলাইট, এলইডি বাল্ব, সোলার প্যানেল এর ফলে হারিয়ে গেছে বহুল ব্যবহৃত কুপিবাতি। যা বর্তমান সমাজের মানুষের কাছে শুধুই স্মৃতি।
এ বিষয়ে কথা হয় উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক আহবায়ক বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুল জব্বার এবং শালমারা বিএন স্কুল এন্ড কলেজের সহকারী শিক্ষক জিতেন্দ্র নাথ রায়ের সাথে, তারা বলেন ছোটবেলায় আমরা নিজেরাই কুপিবাতি দিয়ে পড়াশোনা করেছি। আর আজ এই কুপিবাতি শুধুই স্মৃতি। তারা আরও বলেন তোমাদের কাছে কুপিবাতির কথা শুনে আমাদের আগেরকার দিনের কথা মনে পড়ে গেল,সে সময় প্রচুর অভাব ছিল মানুষের।এটির সাথে আমাদের জীবনের অনেক স্মৃতি জড়িত। তবে অদুর ভবিষ্যতে এই কুপিবাতি দেখতে তরুণ প্রজন্মকে যাদুঘরে গিয়ে দেখতে হবে।
- ২৫ জুলাই পর্যন্ত এইচএসসির সব পরীক্ষা স্থগিত
- সরকার কোটা সংস্কারের পক্ষেঃ আলোচনায় বসবে সরকার
- শিক্ষার্থীদের পড়ার টেবিলে ফিরে যাওয়ার আহ্বান
- পরিস্থিতি বুঝে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ করা হয়েছে: পলক
- মেসির ক্ষমা চাওয়ার দাবিতে চাকরিচ্যুত দেশটির ক্রীড়া কর্মকর্তা
- সরকারের বিভিন্ন বিভাগে নিচের গ্রেডে জনবল ঘাটতি, শীর্ষে অতিরিক্ত
- শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- উর্বশীর ফাঁস হওয়া ভিডিও ক্লিপ নিয়ে আলোচনা
- রাজধানীসহ সারাদেশে ২২৯ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
- গাজায় যুদ্ধের সব নিয়ম ভেঙেছে ইসরায়েল, ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৮১
- বন্ধ ঘোষণার পর হল ছাড়ছেন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
- কমপ্লিট শাটডাউন সম্পর্কিত বিবৃতিপত্রটি ভুয়া
- হচ্ছে কর্মসংস্থান, কমছে পরিবেশ দূষণ
- হল ছাড়ছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
- হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি বন্ধ
- জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণে যা বললেন প্রধানমন্ত্রী
- যারা মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মান করে রাজাকার প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছেন
- জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- গাইবান্ধা জেলা ছাত্রদল সভাপতি গ্রেফতার
- ঢাকায় ১৪ প্লাটুন আনসার মোতায়েন
- আন্দোলন ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে ষড়যন্ত্র করছে: ডিবিপ্রধান
- সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী
- গার্লস স্কুলের ছাত্রী মিতা মারা যাওয়ার সংবাদটি মিথ্যা
- সৈয়দপুরে গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
- রংপুরসহ ৬ জেলায় বিজিবি মোতায়েন
- কোটা এখন রাজনৈতিক আন্দোলন হয়ে গেছে: জনপ্রশাসনমন্ত্রী
- তথ্য অধিকার আইনে ৮ অভিযোগের নিষ্পত্তি
- ২০৪১ সালের মধ্যে দেশ সোনার বাংলাদেশ হবে: স্পিকার
- আগামী ৩ দিন কোথাও ঝড় কোথাও বৃষ্টি
- বৃষ্টিপাত কমছে, যেদিন থেকে ফের বাড়বে
- আল্লাহর প্রশংসা বা তাসবিহ দিয়ে শুরু যে ৭ সূরা
- সংলাপের মাধ্যমে বাণিজ্য প্রতিবন্ধকতা দূর করার আহ্বান
- সুপার এইটে নামার আগে বড় দুঃসংবাদ পেলেন সাকিব
- জরুরি বোর্ড মিটিং ডেকেছে বিসিবি, আলোচনায় যা থাকছে
- একসঙ্গে ২৯টি সাপ হত্যা, পরে জানা গেল ‘রাসেল ভাইপার নয়’
- চিলাহাটি রেলপথ পরিদর্শনে ভারতীয় সহকারী হাই কমিশনার
- বাড়ির উঠানে শখের রঙিন মাছ চাষে সফল রায়হান
- নীলফামারীতে শিক্ষককে গলা কেটে হত্যাচেষ্টা
- সৈয়দপুরে নিষিদ্ধ ঘোষিত কীটনাশকের চালান আটক
- ৪৪তম বিসিএস: মৌখিক পরীক্ষা শুরু যেদিন
- বাংলাদেশ ও আওয়ামী লীগের ইতিহাস একই সূত্রে গাথা: পলক
- সৈয়দপুরে পাম্পের সুইচ দিতেই লাশ হলো মিঠু
- জলঢাকায় দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ, মুহূর্তেই নিথর যুবক
- কাবার চাবি রাসূলুল্লাহ (সা.) যার হাতে তুলে দিয়েছিলেন
- পায়ের ঘষায় উঠে যাচ্ছে ৪ কোটি টাকার সড়কের কার্পেটিং
- নীলফামারীতে ১২ যানবাহন মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
- বিরল আকৃতির শিশুর জন্ম, নেই হাত-পা ও মাথা
- দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতিতে পুলিশ অটল: আইজিপি
- রাসেলস ভাইপার নিয়ে ‘আতঙ্ক’ নয়, প্রয়োজন সতর্কতা
- শ্রমিক থেকে কারখানার মালিক শাহাজাদা, আলোকিত করছেন নারীদের জীবন