• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

সর্বশেষ:
ছয়দিনের সফরে ব্যাংককে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী গরমে ‘অতি উচ্চ ঝুঁকিতে’ বাংলাদেশের শিশুরা: ইউনিসেফ গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা: বেরোবি কেন্দ্রের পরীক্ষার্থী ৩১ হাজার ৯৪৬ জন বাংলাদেশ-ভারত ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবে: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী কাতারের আমিরের সফরে যা পেল বাংলাদেশ

চট্টগ্রামের জনসভায় উন্নয়নচিত্র তুলে ধরা হবে: তথ্যমন্ত্রী

– নীলফামারি বার্তা নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ৩ ডিসেম্বর ২০২২  

চট্টগ্রামের জনসভায় উন্নয়নচিত্র তুলে ধরা হবে: তথ্যমন্ত্রী               
আগামীকাল চট্টগ্রামে অনুষ্ঠেয় আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক জনসভায় সরকারের উন্নয়ন চিত্র তুলে ধরা হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি আরো বলেন, আমরা যেহেতু জনগণের রায় নিয়ে সরকার গঠন করেছি, জনগণের সামনে হাজির হওয়া আমাদের দায়িত্ব।

শনিবার দুপুরে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর শেখ হাসিনার এটি দ্বিতীয় রাজনৈতিক জনসভা।  

তথ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী গত ১৪ বছরে বাংলাদেশকে নতুন উচ্চতায় উন্নীত করেছে। বাংলাদেশ মধ্যম আয়, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ দেশে উন্নীত হয়েছে। মানুষের মাথাপিছু আয় ভারতকেও ছাড়িয়ে গেছে, পাকিস্তানকে তো বহু আগে ছাড়িয়েছে। জনসভার আগে প্রধানমন্ত্রী অনেকগুলো উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের উদ্বোধন করবেন।

তিনি বলেন, আমরা জনগণের জন্য কী করেছি, দেশ আগে কোথায় ছিল, এখন কোথায় গেছে, দেশকে আমরা কোথায় নিয়ে যেতে চাই, সেই কথাগুলো প্রধানমন্ত্রী বলবেন।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা দেশকে পেছনে নিয়ে যেতে পারি না। যারা বাংলাদেশকে পেছনে নিয়ে যেতে চায়; বিএনপির স্লোগান, 'টেক ব্যাক বাংলাদেশ' অর্থাৎ বাংলাদেশকে পেছনে নিয়ে যাও— আবার বাংলা ভাই, শায়েখ আব্দুর রহমানের জামানায় নিয়ে যাও, হাওয়া ভবন করো, ৫০০ জায়গায় বোমা ফাটাও। বাংলাদেশ সেসব পেছনে ফেলে এসে আজ উন্নতির সোপানে দ্রুত গতিতে সামনে এগিয়ে চলছে। জঙ্গিগোষ্ঠী ও স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি, যাদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক বিএনপি, তাদের হাতে যে আমরা দেশকে তুলে দিতে পারি না, সেটাও আমরা জনগণের সামনে ব্যাখ্যা করবো।

বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশের প্রসঙ্গ টেনে হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি মহাসচিব গতকালও বলেছেন, নয়াপল্টনেই সমাবেশ হবে। আসলে ওদের উদ্দেশ্য জনসভা করা নয়। ওদের উদ্দেশ্য দেশে একটা গণ্ডগোল বাধানো এবং দেশকে অস্থিতিশীল করা। তাদের সুবিধার্থে, তাদের আবেদন অনুযায়ী, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। সেখানে না গিয়ে নয়াপল্টনে জনসভা হবে—বারবার ঘোষণা দেওয়ার অর্থ হচ্ছে, দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে তারা এটি বলছে। সরকার কাউকে গণ্ডগোল বাধানোর অনুমতি দিতে পারে না। তারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চাচ্ছে, আমরা এটা হতে দেবো না।