বাংলাদেশের অনন্য ইতিহাস ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র’
– নীলফামারি বার্তা নিউজ ডেস্ক –
প্রকাশিত: ১০ এপ্রিল ২০২২
ড. সুলতান মাহমুদ রানা
আজ ১০ এপ্রিল। ১৯৭১ সালের এই দিনে প্রণীত হয় ‘স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র’ এবং ১৭ এপ্রিল আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয়। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে এই ঘোষণাপত্র প্রবাসী মুজিবনগর সরকার পরিচালনার অন্তর্বর্তীকালীন সংবিধান হিসেবে কার্যকর ছিল। এমনকি ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশের নতুন সংবিধান প্রণীত হওয়ার আগ পর্যন্ত এই ঘোষণাপত্র দেশের সংবিধান হিসেবে কার্যকর ছিল।
একটি অতীব সংকটময় অবস্থা মোকাবেলায় স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র জারি করা হয়।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে সামরিক বাহিনীর আক্রমণের অব্যবহিত আগে এবং পাকিস্তান সেনাবাহিনী কর্তৃক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের গ্রেপ্তারের প্রাক্কালে তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। এই ঘোষণাপত্রে লেখা হয়েছে, ‘আমাদের এই স্বাধীনতার ঘোষণা ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে কার্যকর বলে গণ্য হবে। ’ ঘোষণাপত্রের একটি তাৎপর্যপূর্ণ দিক হলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ২৬ মার্চের স্বাধীনতার ঘোষণাকে স্বীকৃতি দেওয়া এবং তাঁকে রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে অভিহিত করা। অর্থাৎ বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা অনুমোদন করে আরো সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয় যে শাসনতন্ত্র প্রণীত না হওয়া পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপ্রধান এবং সৈয়দ নজরুল ইসলাম উপরাষ্ট্রপ্রধান পদে অধিষ্ঠিত থাকবেন। কোনো কারণে যদি রাষ্ট্রপ্রধান না থাকেন অথবা যদি রাষ্ট্রপ্রধান কাজে যোগদান করতে না পারেন অথবা তাঁর দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে যদি অক্ষম হন, তবে রাষ্ট্রপ্রধান প্রদত্ত সব দায়িত্ব উপরাষ্ট্রপ্রধান পালন করবেন। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতার এই ঘোষণাপত্রটি এখন সম্পূর্ণ আকারে বাংলাদেশের সংবিধানে সংযুক্ত করা হয়েছে। অর্থাৎ স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র সংবিধানের একটি মৌলিক কাঠামোরূপে সাংবিধানিক স্বীকৃতি পেয়েছে। ফলে ঘোষণাপত্রটি বাংলাদেশের সংবিধানের একটি অপরিবর্তনীয় বিধান।
বাঙালি জাতির স্বাধীনতার মূলমন্ত্র নিহিত আছে এই ঘোষণাপত্রে। ১৯৭০ সালের নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী বাংলাদেশের জনগণ নির্বাচিত প্রতিনিধিদের প্রতি যে ম্যান্ডেট দিয়েছিল, সেই ম্যান্ডেট মোতাবেক নির্বাচিত প্রতিনিধিরা গণপরিষদ গঠন করে পারস্পরিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণের জন্য সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশকে একটি সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্র হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন। লক্ষণীয় বিষয় হলো, ১৭৮৯ সালে ফরাসি বিপ্লবের সময় যে সাম্য, মৈত্রী ও স্বাধীনতার বাণী বিশ্বব্যাপী প্রচারিত হয়, তার সঙ্গেও স্বাধীনতাকামী বাঙালির চেতনার মিল খুঁজে পাওয়া যায়। তবে ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল জারি করা মাত্র ৫১০ শব্দের এই ঘোষণাপত্র জনগণের মধ্যে আশা জাগাতে সক্ষম হয়। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রটি বাংলাদেশের প্রথম অন্তর্বর্তীকালীন সংবিধান ও স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠনপ্রক্রিয়ার আইনি দলিল হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। গণবিমুখ ও নিপীড়নকারী পাকিস্তানের রাষ্ট্রকাঠামোর মডেল ছুড়ে ফেলে যে নতুন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য মুক্তিযোদ্ধারা জীবন বাজি রেখে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন, সেই রাষ্ট্রের উদ্দেশ্য নির্ণয় করা হয়েছে, বাংলাদেশের জনগণের জন্য সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার নিশ্চিত করা। এই ছিল মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক চেতনা। এই চেতনার সফল ও সার্থক বাস্তবায়ন হলো স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্র। বাংলাদেশের সংবিধান মূলত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের উল্লিখিত সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার সমৃদ্ধ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ও বাস্তবায়নের পথনির্দেশক দলিল।
জাতিসংঘ সনদ, সর্বজনীন মানবাধিকার ঘোষণাপত্র, আন্তর্জাতিক দুটি অঙ্গীকারনামায় সংবলিত মূল ভাবধারার সঙ্গে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র ও সংবিধানের মূলনীতিগুলো একীভূত। আমাদের সংবিধান ও স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র সৃষ্টি হয় এক রক্তক্ষয়ী ঐতিহাসিক সংগ্রামের পরিপ্রেক্ষিতে।
একটি রাষ্ট্রের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র মূলত সেই রাষ্ট্রের প্রকৃতিগত বৈশিষ্ট্য ও রাষ্ট্র পরিচালনার ভিত্তিকে সুস্পষ্ট করে তোলে। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র যেকোনো রাষ্ট্রের জন্য একটি মহামূল্যবান দলিল। তবে প্রতিটি রাষ্ট্রের একটি স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র থাকতে হবে, ব্যাপারটি এমনও নয়। মূলত যেসব রাষ্ট্র পরাধীনতার শিকল ভেঙে স্বাধীনতা অর্জন করেছে, তাদের জন্য এটি একটি অনন্য ঐতিহাসিক দলিল। বিশ্বে প্রথম স্বাধীনতার ঘোষণার দলিলের নজির পাওয়া যায় স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে। ১৩২০ সালের ৬ এপ্রিল একটি চিঠির আকারে এই ঘোষণাপত্রটি স্বাক্ষরিত হয়। তবে উল্লেখযোগ্য যে এই স্বাধীনতার দলিলটি মূলত স্কটল্যান্ডের প্রশাসনিক স্বাধীনতার সূচনা করে, সার্বভৌম স্বাধীনতার যে স্বরূপ তা এখানে অনুপস্থিত। ১৭৭৬ সালের ৪ জুলাই প্রণীত যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা ঘোষণার দলিলটি বিশ্বের ইতিহাসে একটি নতুন মাইলফলকের সৃষ্টি করে। এই দলিলটির মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের ১৩টি উপনিবেশ অধ্যুষিত অঞ্চল তাদের রাজনৈতিক স্বাধীনতা অর্জন করে। পরবর্তী পর্যায়ে বিশ্বের যেসব রাষ্ট্র ঔপনিবেশিক নিয়ন্ত্রণ থেকে নিজেদের স্বাধীন করতে সক্ষম হয়েছে, তাদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতার দলিলটি আন্তর্জাতিকভাবে অনুকরণীয় একটি দলিলে পরিগণিত হয়। ১৭৭৬ সাল থেকে এ পর্যন্ত বিশ্বে মোট ১২০টি স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র প্রণয়ন করা হয়েছে। তবে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র জারি হওয়ার আগে বিশ্বের অন্য অনেক নতুন রাষ্ট্রই তাদের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে যুক্তরাষ্ট্রের মডেল সরাসরিভাবে অনুকরণ করেছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ১৭৯০ সালের প্রভিন্স অব ফ্ল্যান্ডার্সের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, ১৮১১ সালের ভেনিজুয়েলার স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, ১৮৪৭ সালের লাইবেরিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, ১৯৪৫ সালের ভিয়েতনামের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র ইত্যাদি।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রটি বিভিন্ন কারণে বিশ্বের ইতিহাসে ব্যতিক্রমী একটি ধারার জন্ম দেয়। বাংলাদেশ হলো বিশ্বের প্রথম রাষ্ট্র, যেটি সফলভাবে আত্মনিয়ন্ত্রণের আইনানুগ অধিকার প্রয়োগ করে একটি নতুন রাষ্ট্রের জন্ম দিয়েছে। তাই বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রটি একটি অনন্য ঐতিহাসিক দলিল। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের সূত্র ধরেই ১৯৭২ সালে আমাদের সংবিধান প্রণীত হয়। ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল জনপ্রতিনিধিরা বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে এই কথাটি উচ্চারণ করেছিলেন যে ‘আমরা, বাংলাদেশের জনগণ, ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দের মার্চ মাসের ২৬ তারিখে স্বাধীনতা ঘোষণা করিয়া জাতীয় মুক্তির জন্য ঐতিহাসিক সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত করিয়াছি। ’ ১০ এপ্রিল রাতে স্বাধীনতার এই ঘোষণা কলকাতার আকাশবাণীর একটি বেতারকেন্দ্র থেকে প্রচারিত হয়। এ ঘোষণার পরপরই মুক্তিযুদ্ধ একটি নতুন মাত্রা পায়। মুক্তিযুদ্ধ নতুন করে গতিশীল হয়ে ওঠে, মুক্তিযোদ্ধারা ব্যাপকভাবে উৎসাহিত হন। এ জন্য বাঙালির জীবনে ১০ এপ্রিল অসম্ভব আনন্দের আর গর্বের একটি দিন। পৃথিবীর বুকে খুব কম রাষ্ট্র আছে, যারা পরাশক্তি এবং নৃশংস শত্রুর জেনোসাইডের প্রতিরোধে দাঁড়িয়ে স্বাধীনতা ঘোষণা করে মুক্তিযুদ্ধের রক্তস্নাত লড়াইয়ে শত্রুকে পরাজিত করে আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছে। আমরা সেই অল্প কয়েকটি সংগ্রামী রাষ্ট্রের অন্যতম, বীরের জাতি। যুগ যুগ ধরে একাত্তরের সেই ১০ এপ্রিল এই জাতির জীবনে স্মরণীয় হয়ে থাকবে অপরিসীম গর্বে আর শ্রদ্ধায়।
লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
[email protected]
- বিরলে গ্রাম আদালত বিষয়ক দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- রংপুরে সংবর্ধনায় সিক্ত ব্যরিস্টার আনিকা তাসনিয়া
- নীলফামারীতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
- ইরানের হামলা নিয়ে এবার ইসরায়েল-সৌদি পাল্টাপাল্টি মন্তব্য
- ‘মুস্তাফিজের শেখার কিছু নেই, আইপিএলে অন্যরাই তার থেকে শিখবে’
- বোট ক্লাব কাণ্ড: পরীমনির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানার আবেদন
- তীব্র তাপপ্রবাহ বিষয়ে যা বলেছেন রাসূলুল্লাহ (সা.)
- বাংলাদেশে কোনো অবৈধ সশস্ত্র সংগঠন থাকবে না: র্যাব ডিজি
- চিকিৎসায় অবহেলার প্রমাণ পেলে কঠোর ব্যবস্থা: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- টাইমের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা
- তিন দিনের সফরে ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধিদল
- আইকনিক লিডার এখন কুন্তলা চৌধুরী
- বিশ্ববাজারে চাল ও গমের দাম কমেছে
- ঠাকুরগাঁওয়ে ঈদ-নববর্ষে ১০ জন নিহত, আহত ২ শতাধিক
- বাসার ছাদ থেকে পড়ে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
- লালমনিরহাটে যুবলীগ কর্মীর পায়ের রগ কাটলেন যুবদল নেতা
- নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিরা হস্তক্ষেপ করবে না: ওবায়দুল কাদের
- বিদেশে দক্ষ কর্মী পাঠাতে আরো উদ্যোগী হতে হবে: প্রতিমন্ত্রী শফিকুর
- অনিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল বন্ধে পদক্ষেপ নেয়া হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- সমৃদ্ধি সূচকে ভারত-পাকিস্তান থেকে এগিয়ে বাংলাদেশ
- ইসরায়েলের হামলার আশঙ্কায় ইরানে পারমাণবিক স্থাপনা বন্ধ
- মুজিবনগর সরকারের ভূমিকা ইতিহাসে অনন্য: রাষ্ট্রপতি
- কৃতি শিক্ষার্থীরাই স্মার্ট বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ: স্পিকার
- গ্রিসে খুলছে জনশক্তি রফতানির নতুন দুয়ার
- মিয়ানমারের ৬৮ সীমান্তরক্ষী পালিয়ে বাংলাদেশে
- উপজেলা নির্বাচন নিয়ে ইসির নতুন নির্দেশনা
- সংকট থেকে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশ: অর্থমন্ত্রী
- ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আজ
- মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিল মাহবুব উল আলম ফাউন্ডেশন
- সৈয়দপুরে ঘরের আড়ায় ঝুলছিল তরুণীর লাশ
- ডিমলায় জুয়া খেলার অপরাধে আটক-২
- ঠাকুরগাঁওয়ে ঈদ-নববর্ষে ১০ জন নিহত, আহত ২ শতাধিক
- রাতেই যেসব অঞ্চলে হতে পারে বজ্রসহ বৃষ্টি
- ট্রেনের সামনে ক্যামেরা বসাতে স্থায়ী কমিটির সুপারিশ
- ফারিণের ‘নিকষ’ অন্ধকার!
- অতিরিক্ত সচিবকে ওএসডি, ৫ যুগ্ম-সচিবের বদলি
- জলবায়ু সহনশীল দেশ গড়তে নারীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ
- অবৈধ দখলে থাকা খাস জমি চিহ্নিত করতে বললেন ভূমিমন্ত্রী
- সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ১২৯তম
- ‘সমন্বিত উদ্যোগ নিয়ে ভূমিসেবায় দুর্নীতি প্রতিরোধ করা হবে’
- চিকিৎসা ব্যবস্থা যেকোনো মূল্যে সহজলভ্য করবো: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- ডোমারে ’বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস’ উপলক্ষে র্যালী ও আলোচনা সভা
- ভয়াল ২৫ মার্চ আজ, রাতে ১ মিনিট অন্ধকারে থাকবে দেশ
- ভারতকে বিশ্বকাপ জেতানো কোচকে নিয়োগ দিচ্ছে পাকিস্তান
- মানুষের জীবন সহনীয় করতে কাজ করছে সরকার: পরিবেশমন্ত্রী
- দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
- জামদানিকে আন্তর্জাতিকভাবে সমাদৃত করা হবে: শিল্প সচিব
- তুরস্কে আঞ্চলিক নির্বাচনে এরদোগান বিরোধীদের জয়
- রোহিঙ্গা সমাধানে নিউজিল্যান্ডকে সক্রিয় ভূমিকা রাখার আহ্বান
- ছবি নিয়ে নানা প্রশ্নের উত্তর দিলেন শরিফুল