ছয় দফার পথ ধরে স্বাধীনতা
– নীলফামারি বার্তা নিউজ ডেস্ক –
প্রকাশিত: ৭ জুন ২০২২

ড. সেলিনা আখতার
ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসকগোষ্ঠীর হাত থেকে ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাকিস্তান একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। কিন্তু তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান তথা বাংলাদেশ কুিসত শোষণের কালো হাত থেকে মুক্তি পায়নি। পূর্ব পাকিস্তানকে সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও প্রশাসনিকভাবে পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী ২৪ বছর শাসন-শোষণ করে। আর পশ্চিম পাকিস্তানের এই পরিকল্পিত শাসন-শোষণের হিংস্র দাবানল থেকে মুক্তির জন্য শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি লাহোরে নিখিল পাকিস্তান জাতীয় সম্মেলনে পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দাবিসংবলিত এক কর্মসূচি পেশ করেন, যা ঐতিহাসিক ছয় দফা নামে পরিচিত।
লাহোরে অনুষ্ঠিত বিরোধী দলগুলোর সম্মেলনে ছয় দফা কর্মসূচি পেশ করার পর বঙ্গবন্ধু ঢাকায় ফিরে আসেন। ১১ ফেব্রুয়ারিতে তিনি সাংবাদিকদের কাছে ছয় দফার প্রতিটি দফা বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করেন। ছয় দফাকে বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, প্রথম ও দ্বিতীয় দফায় রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা সম্পর্কে প্রস্তাব রাখা হয়। তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম দফায় অর্থনৈতিক বিভিন্ন প্রস্তাব বিধৃত হয় এবং ষষ্ঠ দফা ছিল নিরাপত্তাবিষয়ক। অর্থনৈতিক প্রস্তাবগুলোর আওতায় অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় সামগ্রিক ও পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়া হয় অঙ্গরাজ্যগুলোকে অর্থাৎ পূর্ব পাকিস্তানের বেলায় পূর্ব পাকিস্তানকে। বিদেশনীতি ও নিরাপত্তা ফেডারেল সরকারের হাতে রাখার প্রস্তাব করা হলেও ষষ্ঠ দফার নিরিখে পূর্ব পাকিস্তানের নিরাপত্তা বহুলাংশে পূর্ব পাকিস্তানের ওপর বর্তায়। বৈদেশিক বাণিজ্য ও বৈদেশিক সাহায্য অঙ্গরাজ্যগুলোর দায়িত্বে থাকার প্রস্তাবের দ্বারা বিদেশনীতির ক্ষেত্রেও ফেডারেল সরকারের দায়িত্ব ও ক্ষমতা সীমিত হয়ে আসে। প্রকৃতপক্ষে ছয় দফায় কেন্দ্রে ফেডারেল সরকারের ভূমিকা নির্দেশিত হয়।
এরই মধ্যে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ কর্তৃক ছয় দফা কর্মসূচি যথারীতি গৃহীত হয় এবং ১৯৬৬ সালের ২৩ মার্চ কর্মসূচির বিস্তারিত ব্যাখ্যাসংবলিত একটি পুস্তিকা প্রকাশ করা হয়। বঙ্গবন্ধু পূর্ব পাকিস্তানব্যাপী ঝটিকা সফরের মাধ্যমে জনসভা করতে লাগলেন। ‘আমাদের বাঁচার দাবি ৬ দফা কর্মসূচি’ শিরোনামে একটি প্রচার পুস্তিকা বিতরণ করা হয়। শেখ মুজিবুর রহমানের ছয় দফা আন্দোলন বাংলার রাজনীতিতে বাঙালিদের মনে জাগিয়ে তোলে পাকিস্তানের ঔপনিবেশিক শাসন ও শোষণ থেকে মুক্তি পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা। ভাষা আন্দোলনে অভিব্যক্ত বাঙালি জাতীয়তাবাদ পূর্ণতা লাভ করে ছয় দফা আন্দোলনের মাধ্যমে। বাঙালির আত্মনিয়ন্ত্রণ অধিকারের দাবি বাঁচার দাবি ছয় দফা।
১৯৬৬ সালের এপ্রিলে ঐতিহাসিক ছয় দফার আন্দোলন আকাশছোঁয়া আন্দোলনে রূপ নেয়। বাংলার জনগণ মুক্তির জন্য হয়ে পড়ে পাগলপারা। এই সময়ে বঙ্গবন্ধু মাত্র ৩৫ দিনে ৩২টি জায়গায় জনসভা করেন।
ছয় দফা কর্মসূচি পত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার পরই আইয়ুব খানের সহযোগীরা বিভিন্ন সংবাদপত্রে ছয় দফা কর্মসূচির বিরূপ সমালোচনা করে বিবৃতি দিতে শুরু করেন। ছয় দফার শর্তগুলো পশ্চিমা শাসকগোষ্ঠীর মাথায় বজ্রের মতোই আঘাত হানে। তারা মনে করে, এই ছয় দফা দাবি, এর প্রবক্তা এবং অনুসারীদের কঠোর হস্তে দমন করা না গেলে পাকিস্তানের অখণ্ডতা রক্ষা করা যাবে না। পূর্ব পাকিস্তানের আইন ও পার্লামেন্টারি দপ্তরের মন্ত্রী আব্দুল হাই চৌধুরী ছয় দফাকে ‘দেশদ্রোহিতার নামান্তর’ বলে অভিহিত করেন। প্রাদেশিক কাউন্সিল মুসলিম লীগের জেনারেল সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম ও এম এন এ খাজা খয়েরুদ্দিন এক সংবাদ সম্মেলনে ছয় দফাকে ‘বিপজ্জনক’ বলে বিশেষায়িত করেন। ১০ মার্চ ১৯৬৬ প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান হুমকি দিয়ে বলেন, ‘ছয় দফার ব্যাপারে আওয়ামী লীগ চাপাচাপি করলে অস্ত্রের ভাষায় জবাব দেওয়া হবে এবং দেশে গৃহযুদ্ধ হয়ে যাবে। ’ ১৬ মার্চ রাজশাহীতে ছয় দফাকে পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধীনতা প্রস্তাব এবং দেশকে ধ্বংস করার চক্রান্ত হিসেবে চিহ্নিত করে কঠোর ভাষায় তিনি বলেন, ‘ইহা বৃহত্তর বাংলার স্বপ্ন বাস্তবায়নেরই একটি পরিকল্পনা। ’ তিনি এর বিরুদ্ধে সাবধানবাণী উচ্চারণ করে বলেন, “এই ‘জঘন্য স্বপ্ন’ বাস্তবায়িত হলে পূর্ব পাকিস্তানবাসী গোলামে পরিণত হবে, তাই এ কাজ তিনি কখনোই সফল হতে দেবেন না। ”
ছয় দফার বিষয়বস্তু জেনে সামরিক জান্তার প্রতিনিধি পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর মোনেম খাঁ ঘোষণা করেন যে তিনি যত দিন গভর্নর থাকবেন তত দিন শেখ মুজিবকে জেলে পচতে হবে। ছয় দফার স্বায়ত্তশাসন আন্দোলনের জনপ্রিয়তা সম্পর্কিত খবরাখবর প্রকাশ না করার জন্য সংবাদপত্রের ওপরও বিধি-নিষেধ জারি করা হয়। আইয়ুব খান ও তাঁর সহযোগীরা বিভিন্ন সভা-সেমিনারে পূর্ব বাংলার জনগণের কাছে শেখ মুজিব ও তাঁর দল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বিচ্ছিন্নতাবাদী, ভারতের দালাল এবং আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন ছাত্রলীগকে বিচ্ছিন্নবাদের আসল শক্তি হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিতে থাকে। তারা মনে করেছিল, পাকিস্তানের অখণ্ডতা রক্ষার্থে পূর্ব বাংলার জনগণ তাদের এমন অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হবে। পূর্ব বাংলার জনগণ যদি ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের কথায় ছয় দফার পক্ষাবলম্বন করে, তাহলে পূর্ব বাংলা ভারতের একটি অঙ্গরাজ্যে পরিণত হবে। পাকিস্তানি শাসকদের এমন অপপ্রচারে হিতে বিপরীত হয়।
দেশবাসীর উদ্দেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বলেন, ‘আমি পূর্ব পাকিস্তানবাসীর বাঁচার দাবিরূপে ৬ দফা কর্মসূচি দেশবাসী ও ক্ষমতাসীন দলের বিবেচনার জন্য পেশ করিয়াছি। শান্তভাবে উহার সমালোচনা করার পরিবর্তে কায়েমি স্বার্থীদের দালালরা আমার বিরুদ্ধে কুৎসা রটানো শুরু করিয়াছেন। জনগণের দুশমনদের এই চেহারা ও গালাগালির সহিত দেশবাসী সুপরিচিত। অতীতে পূর্ব পাকিস্তানবাসীর নিতান্ত সহজ ও ন্যায্য দাবি যখনই উঠিয়াছে, তখনই এই দালালেরা এমনিভাবে হৈচৈ করিয়া উঠিয়াছেন। আমাদের মাতৃভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি, পূর্ব-পাক জনগণের মুক্তির সনদ একুশ দফা দাবি, যুক্ত নির্বাচন প্রথার দাবি, ছাত্র তরুণদের সহজ ও স্বল্প-ব্যয় শিক্ষালাভের দাবি, বাংলাকে শিক্ষার মাধ্যম করার দাবি ইত্যাদি সকল প্রকার দাবির মধ্যেই এই শোষকের দল ও তাহাদের দালালরা ইসলাম ও পাকিস্তান ধ্বংসের ষড়যন্ত্র আবিষ্কার করিয়াছেন। আমার প্রস্তাবিত ছয় দফা দাবিতে যে পূর্ব পাকিস্তানের সাড়ে পাঁচ কোটি শোষিত-বঞ্চিত আদম সন্তানের অন্তরের কথাই প্রতিধ্বনিত হইয়াছে, তাতে আমার কোনো সন্দেহ নাই।
হয়রানি ও গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে ১৩ মে দিনটিকে সারা দেশে পালন করা হয়েছিল প্রতিবাদ দিবস হিসেবে। সরকারের অত্যাচার-নির্যাতনের বিরুদ্ধে ১৯৬৬ সালের ৭ জুন ছয় দফার রূপকার শেখ মুজিবুর রহমানসহ রাজবন্দিদের মুক্তি এবং ছয় দফাভিত্তিক স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে হরতালের ডাক দেয় আওয়ামী লীগ। সরকারের শত প্রকার নির্যাতনমূলক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও নির্দিষ্ট দিনে অর্থাৎ ৭ জুন সারা প্রদেশে সর্বাত্মক হরতাল পালিত হয়। ওই দিন কলকারখানা, গাড়ির চাকা সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। পূর্ব বাংলার নাগরিকজীবন সম্পূর্ণভাবে স্তব্ধ হয়ে পড়ে। হরতালের সময় পুলিশের গুলিতে তেজগাঁওয়ের শ্রমিক নেতা মনু মিয়া এবং নারায়ণগঞ্জের শামসুল হক, বাবুল, কালীপদ ঘোষ ও রিকশাচালকসহ শ্রমিক-জনতার রক্তে প্লাবিত হয় বাংলার মাটি। রক্তস্নাত ৭ জুনে সর্বমোট নিহত হন ১১ ব্যক্তি। পুলিশ ওই দিন প্রায় ৮০০ আন্দোলনকারীকে গ্রেপ্তার করে এবং তাঁদের বিরুদ্ধে দায়ের করে অসংখ্য মামলা। ১৫ জুন ইত্তেফাক সম্পাদক তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়াকে গ্রেপ্তার করে এবং সেই সঙ্গে নিষিদ্ধ করা হয় ইত্তেফাক পত্রিকা। ৭ জুন জারি করা হয়েছিল ১৪৪ ধারা। কঠোর প্রেস সেন্সরশিপের কারণে ৮ জুনের পত্রিকায় কোনো খবরই ছাপা হয়নি। পূর্ব পাকিস্তানের স্বার্থ ও প্রগতিবাদী আন্দোলনকে চিরতরে স্তব্ধ করে দেওয়ার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রধান আসামি করে আরো ৩৪ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ এনে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা করা হয়।
ছয় দফা কর্মসূচি সমগ্র বাঙালির চেতনার মূলে অগ্নস্ফুিলিঙ্গ ঘটায়। বঙ্গবন্ধু প্রায় বলতেন, ‘ছয় দফার সাঁকো দিলাম স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতায় উন্নীত হওয়ার জন্য। ’ এই দাবির পক্ষে বাঙালি জাতির সর্বাত্মক রায় ঘোষিত হয় ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে। ১৯৭১ সালে এক সাগর রক্তের বিনিময়ে পৃথিবীর মানচিত্রে অভ্যুদয় ঘটে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের।
লেখক : অধ্যাপক ও সভাপতি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি।
- ৫০ বিলিয়ন ডলার ছুঁয়েছে বাংলাদেশের রফতানি
- শিশুদের টিকা নিতে সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন করতে হবে
- মিঠাপুকুরে প্রশাসনের উদ্যোগে ৩০ বছর পর লিজ মুক্ত শালমারা নদী
- সাদুল্লাপুরে তিন কন্যার বাড়িতে উপহার পাঠালেন পুলিশ সুপার
- জ্বর হলে ডেঙ্গু না কোভিড কীভাবে বুঝবেন
- ফুলবাড়ীতে মোটরসাইকেল কিনে না দেওয়ায় গলায় ফাঁস দিলো কিশোর
- `হার্ডিঞ্জ ব্রিজের তুলনায় পদ্মাসেতুতে ৫০ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয়`
- করোনা রোধে দেশের শিশুদেরও টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে সরকার
- `শিশু অধিকার সুরক্ষায় গৃহীত কর্মসূচি বাস্তবায়নে জোর দিতে হবে`
- আফগানিস্তানকে ১ কোটি ডলার সহায়তা দেবে জাতিসংঘ
- ভাষাসৈনিক মতিউর রহমান বসনীয়া আর নেই
- `২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশ গড়তে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ সরকার`
- `যুবসমাজকে মেধা ও উদ্ভাবনী শক্তি কাজে লাগিয়ে স্বাবলম্বী হতে হবে`
- একদিনে পদ্মাসেতুতে ২ কোটি টাকা টোল আদায়
- পদ্মা সেতু স্বাধীন জাতিরাষ্ট্রের একটা অসম্পূর্ণতা মিটিয়েছে
- হাইটেক পার্ক স্থাপন প্রকল্পের আওতায় কর্মসংস্থান হবে ৩ হাজার
- বাংলাদেশসহ ত্রিদেশীয় সিরিজের সময়সূচি ঘোষণা নিউজিল্যান্ডের
- ছেলের নাম জানিয়ে ছবি পোস্ট করলেন সিয়াম
- যেমন হতে হবে কোরবানির পশুর বয়সসীমা
- ‘২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশ গড়তে সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ’
- বিরামপুর সীমান্তে বিজিবির ফ্রি চিকিৎসা সেবা
- মধ্যপাড়ায় খনি শ্রমিকের সন্তানদের শিক্ষা উপবৃত্তি দিলো জিটিসি
- বেরোবির সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ জার্নালের মোড়ক উন্মোচন
- করোনা শনাক্ত ছাড়ালো দুই হাজার, মৃত্যু ২
- প্রেমের প্রস্তাব দেওয়া নিয়েই খুন হন ফিরোজ, আসামিদের স্বীকারোক্তি
- পথে থেতলে গেল শরীর, মজুরি নিয়ে ঘরে ফেরা হলো না আর
- হাজার কেজির ‘কিং অব কুড়িগ্রাম’র দাম ১৫ লাখ টাকা
- দিনে অনশন কলেজছাত্রীর, গভীর রাতে বিয়ে
- টাকা জোগাড়ে ব্যস্ত বাবা, ঘরেই জন্ম নিলো তিন কন্যা
- কুড়িগ্রামে মোটরসাইকেল কিনে না দেওয়ায় গলায় ফাঁস নিলো কিশোর
- মালয়েশিয়ার বিপক্ষে ভালো করার প্রত্যয় ফুটবলারদের কণ্ঠে
- দিনাজপুরে ৮০০ কোটি টাকার লিচু বিক্রির আশা
- সার্টিফিকেটে বয়স কমিয়ে চাকরি নেওয়া কি জায়েজ?
- হিলারিকে দিয়ে ইউনূস বিশ্বব্যাংকের পদ্মা সেতুর টাকা বন্ধ করিয়েছিল
- পদ্মা সেতু নিয়ে ষড়যন্ত্র : জড়িতদের খুঁজতে রুল শুনবেন হাইকোর্ট
- ভূরুঙ্গামারীতে রাতের আঁধারে অর্ধশতাধিক সুপারি গাছ কর্তন
- হজ পালনে সৌদিতে ৩৮৮৮৯ বাংলাদেশি
- মালদ্বীপে দাবায় বাংলাদেশের ওয়ারসিয়া খুশবুর স্বর্ণ জয়
- দেখা দিলেন নতুন এক মম
- কোরবানির প্রয়োজনীয় কিছু মাসায়েল
- বন্যাদুর্গত এলাকায় পর্যাপ্ত ত্রাণ পাঠানো হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- আওয়ামী লীগ সবসময় উজানে নাও ঠেলে চলেছে: প্রধানমন্ত্রী
- একটি শিশুকে বাঁচাতে ৫ শতাধিক উদ্ধারকর্মীর ১১০ ঘণ্টার চেষ্টা
- বর্ষায় নীলে নীলাম্বরী
- ‘ধর্ষণ করলেই জিনের আছর পড়বে না’ কবিরাজের এমন কথায় শিশুর সর্বনাশ
- আওয়ামী লীগের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ
- `দক্ষিণবঙ্গের অর্থনৈতিক মুক্তির নামই পদ্মাসেতু`
- ধান-চালের মজুদ ঠেকাতে ও বাজার তদারকি করতে মাঠে ৮টি টিম
- বন্যার সময় সহজ যোগাযোগের জন্য পদ্মাসেতু আশীর্বাদ হবে
- বন্যার্তদের জন্য বিজিবি মেডিক্যাল ক্যাম্প