উন্নয়ন ও সুশাসনের প্রতীক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
– নীলফামারি বার্তা নিউজ ডেস্ক –
প্রকাশিত: ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২২
জুনাইদ আহমেদ পলক
বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ২৩ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের বিশ্লেষণে দেখা যায় পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক শাসকরা দল হিসেবে আওয়ামী লীগ এবং তার নেতা হিসেবে শেখ মুজিবকে এক নম্বর শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করে। তাই ১৯৪৮ সালে ভাষাভিত্তিক আন্দোলনের সূচনালগ্ন থেকে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে পাকিস্তানি শাসকরা আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন এবং বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নে সক্রিয় ছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর বিচক্ষণ ও কৌশলী নেতৃত্বে বাঙালির ঐক্যবদ্ধ সংগ্রামের কাছে ষড়যন্ত্র পরাভূত হয়। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ৯ মাসের সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।
মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শত্রুরা স্বাধীন বাংলাদেশে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু করে। তাদের লক্ষ্যও প্রায় অভিন্ন। বঙ্গবন্ধু এবং নেতাদেরকে হত্যা করে মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগকে নেতৃত্ব শূন্য করা এবং বাংলাদেশকে নব্য পাকিস্তানে পরিণত করা। ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে এবং ৩ নভেম্বর জেলখানায় চার জাতীয় নেতাকে হত্যা করে। দেশ নিমজ্জিত হয় অমানিশার নিকশ কালো অন্ধকারে। প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সামরিক ও আধা গণতন্ত্রী শাসকরা স্বাধীনতাবিরোধীদের ক্ষমতার অংশীদার করে দীর্ঘ ২১ বছর ধরে দেশ শাসন করে। গণতন্ত্রকে নির্বাসনে পাঠায়। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য তারা হত্যা, ক্যু ও ষড়যন্ত্রের রাজনীতিকে বেছে নেয়। এমন এক শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি এবং দুঃশাসনের মধ্যে পঁচাত্তরের হত্যাকাণ্ড থেকে প্রাণে বেঁচে যাওয়া বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী, দেশরত্ন শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে এসে আওয়ামী লীগের হাল ধরেন। স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের রাজপথের আন্দোলন দারুণ গতি পায়।
জননেত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণ নেতৃত্বে আন্দোলনের মধ্য দিয়ে স্বৈরশাসনের অবসান হয়। গণতন্ত্র বাঙালির ভাত ও ভোটের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে দেশের জনগণ জননেত্রী শেখ হাসিনার ওপর আস্থা রাখে। তাঁর নেতৃত্বে নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। ক্ষমতার প্রথম মেয়াদে পাঁচ বছর (১৯৯৬-২০০১) এবং ২০০৯ সাল থেকে টানা তিন মেয়াদে সুপরিকল্পিত অর্থনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করায় বাংলার দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফুটেছে। দেশ খাদ্যে স্বয়ংস্পূর্ণ হয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর খুনি ও একাত্তরের নরঘাতক মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকার্য সম্পন্ন এবং রায় কার্যকর করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্ব, যোগ্যতা, নিষ্ঠা, মেধা-মনন, দক্ষতা, সৃজনশীলতা, উদার গণতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গি ও দূরদর্শিতায় একসময়ে যে বাংলাদেশ টিকে থাকবে কি না বলে প্রশ্ন তোলা হয়েছিল, সেই বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বিস্ময়। অবকাঠামো, কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সামাজিক নিরাপত্তা, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, বিদ্যুত্ ও জ্বালানি, সমুদ্র এমন কোনো খাত নেই যেখানে মাইলফলক অর্জন নেই। সব ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে দেশের সর্ববৃহত্ অবকাঠামো পদ্মা সেতু শেখ হাসিনার অদম্য সাহস, দৃঢ়তা এবং আত্মনির্ভরশীলতার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। শিক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেশে অসম শিক্ষানীতির পরিবর্তে সবার জন্য সর্বজনীন শিক্ষাব্যবস্থায় বিনা পয়সায় এখন প্রতিবছরের প্রথম দিনে শতভাগ শিক্ষার্থীর হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উেক্ষপণের মাধ্যমে স্যাটেলাইট ক্লাবের ৫৭তম গর্বিত সদস্য দেশ। অনেক মাইলফলক অর্জনের তালিকায় এ বছরের ডিসেম্বরে যোগ হতে যাচ্ছে মেট্রো রেল এবং কর্ণফুলী টানেল। বিশ্বসভায় আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জাদুর পরশে অনন্য উচ্চতায় ডিজিটাল বাংলাদেশ।
মধুমতী নদী বিধৌত গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ায় ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর জন্মগ্রহণ করেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের জ্যেষ্ঠ সন্তান, নব পর্যায়ের বাংলাদেশের ইতিহাসের নির্মাতা, মাদার অব হিউম্যানিটি, ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা ও আধুনিক বাংলাদেশের স্থপতি জননেত্রী শেখ হাসিনা। এক বর্ণাঢ্য সংগ্রামমুখর জীবন শেখ হাসিনার। মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাস তিনি গৃহবন্দি থেকেছেন। সামরিক স্বৈরশাসনামলেও বেশ কয়েকবার তাঁকে কারানির্যাতন ভোগ ও গৃহবন্দি থাকতে হয়েছে। অন্তত ২১ বার তাঁকে হত্যার অপচেষ্টা করা হয়েছে। বারবার মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে আসা মৃত্যুঞ্জয়ী মুক্তমানবী জীবনের ঝুঁকি নিয়েও অসীম সাহসে তাঁর লক্ষ্য অর্জনে থেকেছেন অবিচল।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সুখী-সমৃদ্ধিশালী সোনার বাংলাদেশ গড়াই তাঁর জীবনের ব্রত। এই অকুতোভয় মহীয়সী নারী জননেত্রী শেখ হাসিনা আজ ৭৫ বছরে পদার্পণ করেছেন। অনাড়ম্বর সহজ-সরল জীবন যাপনে অভ্যস্ত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্তমান বিশ্বে সরকারপ্রধান কিংবা রাষ্ট্রপ্রধানদের শ্রেষ্ঠতম সম্মানজনক স্থান অর্জনকারী রাষ্ট্রনায়ক তিনি। সৃজনশীল দৃষ্টিভঙ্গি, মেধা আর প্রজ্ঞায় মহীয়সী মনীষা আশাহত জাতির মনোমাঠে বপন করেন বাঙালির হারানো অধিকার প্রতিষ্ঠার সাহস। যেকোনো রাষ্ট্রকে উন্নয়নের শীর্ষে নিয়ে যেতে হলে সরকারপ্রধানের দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নেতার যদি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য সম্পর্কে ধারণা না থাকে, তাহলে দেশ সঠিকভাবে কখনোই এগিয়ে যেতে পারবে না। বঙ্গবন্ধু যেমন তাঁর দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্বের মাধ্যমে ধীরে ধীরে বাংলাদেশের জনগণকে স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুত করেছিলেন, ঠিক তেমনিভাবে জননেত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বাবার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে নানা উদ্যোগের বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত করেছেন। এই অর্জন সম্ভব হয়েছে তাঁর নেতৃত্বের দক্ষতার কারণে। তিনি কতটা দক্ষ রাষ্ট্রনায়ক তা বোঝার জন্য একটি উদাহরণই যথেষ্ট। ২০০৯ সালে জননেত্রী শেখ হাসিনা যখন সরকার গঠন করেন তখন বাংলাদেশের বাজেটের আকার ছিল ৮৭ হাজার কোটি টাকা, সেই জায়গায় থেকে গত ১৩ বছরে বাজেটের আকার হয়েছে ছয় লাখ ৭৮ হাজার ৬৪ কোটি টাকা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাষ্ট্র পরিচালনা দক্ষতার অন্যতম সেরা সাফল্য ১৩ বছরে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ। তাঁর দক্ষ নেতৃত্ব এবং খ্যাতিমান তথ্য-প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ ও প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি উপদেষ্টা জনাব সজীব ওয়াজেদ জয়ের অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞান ও নির্দেশনা এবং তত্ত্বাবধানে ডিজিটাল বাংলাদেশ আজ দৃশ্যমান বাস্তবতা। দেশে শক্তিশালী আইসিটি খাতে অবকাঠামো গড়ে উঠেছে। উচ্চগতির (ব্রডব্যান্ড) ইন্টারনেট পৌঁছে গেছে ইউনিয়নগুলোতে। বর্তমানে তা গ্রামে যাচ্ছে। দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৩ কোটির অধিক। মোবাইল ফোনের সংযোগসংখ্যা প্রায় ১৮ কোটির বেশি।
আইসিটি অবকাঠামো গড়ে ওঠার কারণে দেশের সফল সাড়ে ছয় লাখ ফ্রিল্যান্সার প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলার বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছে। সরকার দুই হাজার সেবা ডিজিটাইজড করেছে। সারা দেশের প্রায় আট হাজার ৫০০টি ডিজিটাল সেন্টার থেকে প্রতি মাসে ৬০ লাখের বেশি মানুষ সেবা গ্রহণ করছে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ে প্রতি মাসে প্রায় ৯২ হাজার কোটি টাকার লেনদেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অন্তর্ভুক্তিমূলক নীতি-কৌশল বাস্তবায়নের সাফল্যকে তুলে ধরছে। ৯টি হাই-টেক/সফটওয়্যার পার্ক/আইটি ইনকিউবেশন সেন্টারে ব্যাবসায়িক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ই-নথি, জাতীয় তথ্য বাতায়ন, জাতীয় হেল্পলাইন ৩৩৩, ই-নামজারি, আরএস খতিয়ান সিস্টেম, কৃষি বাতায়ন, ই-চালান, এক পে, এক শপ, এক সেবা, কিশোর বাতায়ন, মুক্তপাঠ, শিক্ষক বাতায়ন, আই-ল্যাব, করোনা পোর্টাল, মা টেলি হেলথ সার্ভিস, প্রবাস বন্ধু কল সেন্টার, ভার্চুয়াল কোর্ট সিস্টেম, ডিজিটাল ক্লাসরুমসহ অনলাইনে অসংখ্য সেবা জনগণের জীবনযাত্রা সহজ করেছে। করোনার মতো মহামারি মোকাবেলায় বাংলাদেশ অনন্য সাফল্য দেখিয়েছে প্রযুক্তির কল্যাণে, যা শুধু দেশে নয়, বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে।
উদ্ভাবন ও গবেষণা ছাড়া ডিজিটাল অর্থনীতি বিকশিত হতে পারে না। এমন উপলব্ধি থেকে প্রধানমন্ত্রী তরুণদের উদ্ভাবনী শক্তিকে কাজে লাগানোর ওপর জোর দেন। একদিকে সব বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষায়িত ল্যাব প্রতিষ্ঠার অংশ হিসেবে এআই, রোবটিকসহ ৩৩টি ল্যাব প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে, অন্যদিকে স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেড কম্পানি প্রতিষ্ঠা করা হয়। সরকার ৫০০ কোটি টাকা ফান্ড দিয়ে এই আইটি স্টার্টআপদের মেধা বিকাশের সুযোগ তৈরি করে দেয়। বঙ্গবন্ধুর মতোই তাঁর সুযোগ্য কন্যা তরুণ প্রজন্মের কাছে এক অপ্রতিরোধ্য যোদ্ধা। ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের মাধ্যমে তিনি হয়ে উঠেছেন তারুণ্যের বাতিঘর। বাংলার তরুণরা এখন ইন্টারনেট শক্তি ব্যবহার করে নিজেদের আরো দক্ষ করে গড়ে তোলার সুযোগ পাচ্ছে।
বঙ্গবন্ধুর পর জননেত্রী শেখ হাসিনার রাষ্ট্র পরিচালনার ১৮ বছর বাংলাদেশের ইতিহাসের স্বর্ণালি সময়, যা আজও অব্যাহত আছে। অর্থনীতি ও উন্নয়ন, সমাজনীতি, সংস্কৃতি, আইন-শৃঙ্খলা, পররাষ্ট্রনীতিসহ সব খাতকে প্রধানমন্ত্রী ইতিহাসের সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়ে এসেছেন। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সমীক্ষা বলছে, একসময়ের দরিদ্রতম দেশটি আজ ৪১তম অর্থনীতির দেশ। ব্রিটেনের অর্থনৈতিক গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর ইকোনমিক অ্যান্ড রিসার্চের (সিইবিআর) সমীক্ষা মতে, বর্তমান ধারায় বাংলাদেশের অর্থনৈতিক বিকাশ অব্যাহত থাকলে ২০৩৫ সাল নাগাদ দেশটি বিশ্বে ২৫তম অর্থনীতির দেশ হবে।
কিন্তু কঠিন বাস্তবতা হলো, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশ যখন করোনা মহামারির ক্ষতি কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে, ২০২১-২২ অর্থবছরে মাথাপিছু আয় দুই হাজার ৮২৪ মার্কিন ডলারে এবং জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৭.২৫ শতাংশে দাঁড়ায়, তখনই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশকে চরম জ্বালানি সংকট মোকাবেলা করতে হচ্ছে। অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী এই সংকট মোকাবেলা করছেন।
শেখ হাসিনার সফলতার গল্প আজ শুধু জাতীয় কিংবা আঞ্চলিক পর্যায়ে নয়, গোটা পৃথিবীতে তাঁর সাফল্যের কাহিনি ছড়িয়ে পড়েছে। বর্তমান গণতান্ত্রিক বিশ্বে তিনি দীর্ঘতম সময় ধরে নেতৃত্ব দেওয়া জাতীয় নেতা। দেশের উন্নয়ন কার্যক্রম ও প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে জনগণের অংশগ্রহণ ও মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এর ফলে প্রশাসনিক কার্যক্রমে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত হয়েছে। অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে শেখ হাসিনার সফলতা বিশ্বেরও বিস্ময়। এককথায় তিনি উন্নয়ন, সুশাসন ও সফলতার প্রতীক।
ডিজিটাল বাংলাদেশের ওপর ভিত্তি করে ২০৪১ সাল নাগাদ একটি সাশ্রয়ী, টেকসই, উদ্ভাবনী ও বুদ্ধিদীপ্ত এবং জ্ঞাননির্ভর স্মার্ট বাংলাদেশ এবং উন্নত দেশ বিনির্মাণের যে স্বপ্ন তিনি দেখছেন তা একমাত্র জননেত্রী শেখ হাসিনার দ্বারাই সম্ভব। দেশ ও জাতির মঙ্গলের জন্য তিনি যে স্বপ্ন দেখছেন তার বাস্তবায়ন সফল হোক, তিনি দীর্ঘ জীবন লাভ করুন—এটাই আমাদের সবার কামনা।
লেখক : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী
[email protected]
- আইপিএলে পান্ডিয়াদের বিরুদ্ধে জোচ্চুরির অভিযোগ!
- শাবনূরের বিকল্প নেই: ডিপজল
- অপবিত্র জায়গায় আল্লাহর নাম উচ্চারণ করা, শরিয়ত কী বলে?
- টেকসই কৃষি ব্যবস্থা প্রচলনে সরকার কাজ করছে: স্পিকার
- প্রত্যেকের উচিত প্রধানমন্ত্রীকে সহায়তা করা: গণপূর্তমন্ত্রী
- সড়কে দুর্ঘটনা রোধে প্রতিদিন মোবাইল কোর্ট পরিচালনার নির্দেশ
- গাজায় নিহতের সংখ্যা ৩৪ হাজার ছাড়িয়েছে
- দেশে তিনদিনের হিট অ্যালার্ট জারি
- গরম আরো বাড়ার শঙ্কা
- প্রধানমন্ত্রী ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেছেন: অর্থমন্ত্রী
- নিষিদ্ধ যানে সড়কে মৃত্যুর মিছিল
- মে মাসে ৪৪ ডিগ্রি পৌঁছাবে তাপমাত্রা
- সম্মানী বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ পরিবারের
- প্রচণ্ড গরমে হাঁসফাঁস, আগামী দুদিন যেমন যাবে আবহাওয়া
- ‘শেখ হাসিনা সব প্রতিবন্ধকতা উপড়ে ফেলে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন’
- ইসরায়েলের হামলাকে স্বীকার করছে না ইরান
- তীব্র তাপদাহেও যেভাবে ঘর থাকবে কনকনে ঠান্ডা
- বিএনপি পথহারা পথিক: ওবায়দুল কাদের
- আওয়ামী লীগ প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে কিছু করেনি: প্রধানমন্ত্রী
- মারা গেছেন জাতীয় পতাকার নকশাকার মুক্তিযোদ্ধা শিব নারায়ণ দাস
- আইপিএল থেকে চাইলেও যে কারণে যেতে পারেননি বাংলাদেশি এক ক্রিকেটার
- জুম্মাবার ও নামাজের গুরুত্ব
- শিল্পী সমিতির নির্বাচনে এফডিসিতে নিরাপত্তা জোরদার
- বিজিপির আরো ১৩ সদস্য আশ্রয় নিলো বাংলাদেশে
- সড়কে দুর্ঘটনা রোধে প্রতিদিন মোবাইল কোর্ট পরিচালনার নির্দেশ
- তীব্র গরমের মধ্যেই ধেয়ে আসছে ঝড়-শিলাবৃষ্টি
- ইসরায়েলের হামলার পর প্রধান দুটি বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
- ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইরানে
- দ্রুত শিক্ষকদের শূন্য পদ পূরণের সুপারিশ
- বিচ্ছিন্নভাবে দেশের স্বার্থ অর্জন করার সুযোগ নেই: সেনা প্রধান
- ডিমলায় জুয়া খেলার অপরাধে আটক-২
- ঠাকুরগাঁওয়ে ঈদ-নববর্ষে ১০ জন নিহত, আহত ২ শতাধিক
- রাতেই যেসব অঞ্চলে হতে পারে বজ্রসহ বৃষ্টি
- ট্রেনের সামনে ক্যামেরা বসাতে স্থায়ী কমিটির সুপারিশ
- ফারিণের ‘নিকষ’ অন্ধকার!
- অতিরিক্ত সচিবকে ওএসডি, ৫ যুগ্ম-সচিবের বদলি
- ‘সমন্বিত উদ্যোগ নিয়ে ভূমিসেবায় দুর্নীতি প্রতিরোধ করা হবে’
- জলবায়ু সহনশীল দেশ গড়তে নারীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ
- অবৈধ দখলে থাকা খাস জমি চিহ্নিত করতে বললেন ভূমিমন্ত্রী
- সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ১২৯তম
- চিকিৎসা ব্যবস্থা যেকোনো মূল্যে সহজলভ্য করবো: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- ডোমারে ’বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস’ উপলক্ষে র্যালী ও আলোচনা সভা
- ভয়াল ২৫ মার্চ আজ, রাতে ১ মিনিট অন্ধকারে থাকবে দেশ
- ভারতকে বিশ্বকাপ জেতানো কোচকে নিয়োগ দিচ্ছে পাকিস্তান
- মানুষের জীবন সহনীয় করতে কাজ করছে সরকার: পরিবেশমন্ত্রী
- দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
- জামদানিকে আন্তর্জাতিকভাবে সমাদৃত করা হবে: শিল্প সচিব
- রোহিঙ্গা সমাধানে নিউজিল্যান্ডকে সক্রিয় ভূমিকা রাখার আহ্বান
- তুরস্কে আঞ্চলিক নির্বাচনে এরদোগান বিরোধীদের জয়
- ছবি নিয়ে নানা প্রশ্নের উত্তর দিলেন শরিফুল