বত্রিশ নম্বরের সেই ছোট্ট ছেলেটি
– নীলফামারি বার্তা নিউজ ডেস্ক –
প্রকাশিত: ১৫ আগস্ট ২০২৩
আমাদের বাড়ির দোতলা থেকে ভোরের আলোতে ধানমন্ডি লেকটাকে দেখা যায় স্পষ্ট। কখনো জানালা দিয়ে, কখনো আবার ছায়ামাখা গাছগাছালির ফাঁক-ফোকর দিয়ে দেখতে দেখতে বিভোর হয়ে যাই। রোজ সকালে আব্বুর কোলে মাথা রেখে খুনসুটি করতাম আর সাতসকালে চেয়ে থাকতাম লেকটার দিকে, দেখতাম লেকের পাড় ঘেঁষে বুড়োবুড়িরা গুটিগুটি করে হেঁটে যাচ্ছে—সারি সারি প্রতিদিন। খুনখুনে বুড়োদের পা টিপে টিপে পথ চলতে দেখলে আমার হাসি পেত। আমার হাসি দেখে আব্বু গালে চুমু এঁকে একদিন বলেছিল—তুইও একদিন থুত্থুড়ে খুনখুনে বুড়ো হবি, আর অমন করেই লেকের পাড়ে হাঁটবি।
আম্মু অবশ্য অন্য কথা বলত। মা চাইত আমি যেন অনেক অনেক বড় হই—সেইসব মানুষের মতো বড়, যাদের মাথা আকাশে ছুঁয়ে থাকে সারাক্ষণ। বড় হব ওইসব মানুষের মতো যারা দু-পকেট ভরতি আলো নিয়ে পথে পথে তা বিলিয়ে বেড়ায় কালোকে ধুয়ে মুছে সাদা করার জন্যে। আমার ইচ্ছে করত অনেক কিছু হতে; আমার ইচ্ছেগুলো ছিল বড় বেয়াড়া। ইচ্ছে করত ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, জজ ব্যারিস্টার—সবকিছু হতে, আর চাইতাম মায়ের কথামতো আকাশের মতো বড় হতে; বড় হওয়ার ইচ্ছেটা লুকিয়েছিল আমার ঠিক পাঁজরের গহিনে।
আমি ভাবতাম মায়ের কথামতো আমি একদিন আকাশছোঁয়া বড় হব, আর আব্বুর ইচ্ছেমতো থুত্থুড়ে বুড়ো হয়ে নিত্য কাকভোরে লেকের পাড়ে হাঁটব। আমার প্রতিটি দিন ছিল রোদে-ধোয়া তরতাজা। প্রজাপতির পাখার মতো সাতরঙা দুই বোন দুই ভাইয়ের কাছে আমি তখন জীবনাধিক কণ্ঠমণি। দুই আপুর আদরে তখন যেন এই মর্ত্যভূমিই আমার অমরাবতী। আপুদের অত্যাদরে আমার সারা বেলা ছিল ঠিক যেন রেশমি অঙ্গবাসের মতো ঝিলমিলে। আর ভাইয়াদের স্নেহময় পরশ পেয়ে আমার সব দিনরাত্রি হয়ে উঠত তারায় তারায় ভরা অনতিতপ্ত রাতের মতো মোহক আর রংধনু রঙে রাঙানো। দুই বড় বোনের মায়াডোরে আমার জীবন ছিল অন্তরীক্ষে উড়ে যাওয়া কোনো পাখির বুক থেকে চকিতে খসে পড়া পালকের মতো নির্ভার।
কিন্তু হঠাৎ একদিন, মধ্যরাতে, প্রলয়ের ঘণ্টি বেজে উঠল। এলো সেই অন্ধতামসী অশ্লেষার কালনিশি। অন্ধকারের সাথে এলো পশুবত্ নক্তচারী শোণিতপায়ীরা। শুরু হলো বত্রিশের চারদিকে অগ্নিবৃষ্টি, কী ভয়ানক ছিল সেই রাত! অযুত নিযুত তারারা যেন খসে পড়েছিল বত্রিশ নম্বরের চারপাশে। চতুর্দিকে শুধু বিজলিপাতের মতোন অবিশ্রান্ত আলোর ঝলকা, শুধুই অশনিসম্পাত, চারপাশে নিদারুণ বজ্রাঘাত যেন ভিসুভিয়াসের অগ্ন্যুদ্গার এইমাত্র গিলে খাবে বত্রিশকে!
ঘুম থেকে জেগে চোখমুখ কচলাতে কচলাতে প্রথমে ভেবেছিলাম তুরীয় আনন্দে মাতোয়ারা কোনো পড়শির বাড়িতে এ বুঝি আতশবাজির কাণ্ড! কিন্তু ওটা তো কোনো বাজি পোড়ানোর কার্নিভাল ছিল না মোটেই, আমি কী করে জানব—বেপথু শস্ত্রপাণিরা চেপে ধরেছে বাংলার আত্মাকে। ফুলকি দেওয়া আগুনের শিষ, মারণাস্ত্রের ভয়দ নির্ঘোষ মনে হচ্ছিল যেন অগ্নির দেবতা ভালকান তার রক্তজিহ্বা বের করে বত্রিশকে গিলতে বসেছে, গ্রাস করতে চলেছে শান্ত সুনিবিড় একটা শান্তির নীড়কে। যুগপৎ চলছিল খুনির অট্টনাদ আর রক্তচোষাদের ত্রাসোল্লাস। এপাশ-ওপাশে শুধু দৌড়াচ্ছিল শ্বাপদতুল্য কিছু দ্বিপদী, তাদের মুখ ছিল আবছায়া, অস্পষ্ট। শুধু চোখ ছিল খোলা। আগুনভরা ওই চোখগুলো থেকে একটি পতাকার প্রতি, একটি মানচিত্রের প্রতি, আর একটি পরিবারের প্রতি ঝরে পড়ছিল অসম্ভব কদর্য আর বীভত্স দুঃসাহস—ঠিক যেন দুরন্ত বেগে ছুটন্ত অশ্বক্ষুর থেকে ছিটকে পড়া অগ্নস্ফুিলিঙ্গ। চতুষ্পার্শ্ব থেকে ভেসে আসছিল ধাতবযন্ত্রের কর্কশ ওঙ্কার। সে কী ভীষণ গর্জন, কী ভীষণ অগ্নি বিস্ফোরণ! দৌড়ে আমি নিচে যাচ্ছিলাম, আচমকা কেউ একজন আমার হাতটা ধরল চেপে। মানুষটাকে আগে কখনো দেখিনি, মুখোশের নিচে তার আসল মুখটা ছিল আড়ালে। তার ছায়া ছিল, কিন্তু কায়া ছিল আড়ালে। শুধু তার বুকের ডান পাশে ঝুলছিল একগাদা রংচটা তাম্র মেডেল—যা দেখতে ছিল ঠিক অশুভ কোনো যুদ্ধে জেতা পুরস্কারের মতো।
আমি তাকে বললাম—আমি মায়ের কাছে যাব।
সে বলল—চলো তোমাকে সেখানেই নিয়ে যাচ্ছি।
আমি চললাম তার সাথে। সহসা আমার নিশ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে মিশে গেল বারুদ আর ধোঁয়ার গন্ধ। সিঁড়ি বেয়ে উঠে দেখি, সবুজ পাড়ের শাড়ি পরে মা আমার শুয়ে আছে মেঝেতে, তার শরীরকে ঘিরে রেখেছে লাল টুকটুকে আলপনা। লাল আর সবুজ মিলে একাকার। ভাবলাম মা হয়তো শুয়ে আছে লাল সবুজ পতাকার ওপর। মা তখনো আমার কাছ থেকে অনেক দূরে—লোকটা আমাকে নিয়ে হাঁটছে আর বলছে সে আমাকে নিয়ে যাচ্ছে মায়ের কাছে। আচমকা আমার মাথার ডান পাশে হিমশীতল এক ধাতবনলের স্পর্শ অনুভব করলাম।
আমি বললাম, ওই তো দূরে মা শুয়ে আছে, আমি মা’র কাছে যাব।
লোকটা ধীরচিত্ত স্থিরমতিতে বলল—এই তো তোমাকে মা’র কাছে পাঠিয়ে দিচ্ছি।
এরপর আর কিছুই মনে নেই।
শুধু মনে আছে শেষবার চোখ বোজার আগে দেখলাম আমার করোটির ভেতর থেকে নিঃসৃত আবির রঙা স্রোত সহস্র ধারায় বিভক্ত হয়ে এঁকেবেঁকে তির্যক গতিতে মেঝের ওপর দিয়ে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে রক্তবর্ণ এক বিশাল আলপনার দিকে, যার ওপর শুয়ে আছে আমার মা। সেই রাত থেকে আমার যাবতীয় ইচ্ছেগুলো অপঘাতে অপধ্বংস হলো অযুত নিযুত যতি আর ইতি আমাকে সর্বদিক থেকে ঘিরে ধরল ঠিক মহাক্রোধী অক্টোপাসের মতো।
আমি এখনো আছি ঠিক আগের মতন কোনো এক মেঘের দেশে। তোমাদের থেকে অনেক দূরে, সযত্নে কেউ আমাকে আড়াল করে রেখেছে। আমি এখন অনেক কিছু বুঝি, শুধু একটা বিষয় আমার আনপড় মস্তিষ্কে যথার্থ মাত্রা পায় না—কেন আমার বয়স বাড়ে না, কেন আমি অন্যদের মতো বেড়ে উঠি না?
প্রতিদিন ভোর হয়, সন্ধ্যা নামে, দিন গড়িয়ে যায়, কিন্তু আমার বয়স বাড়ে না। আব্বু বলত বয়স বাড়লে আমি একদিন থুত্থুড়ে বুড়ো হয়ে লেকের পাড়ে হাঁটব, কিন্তু বয়স না বাড়লে আব্বুর কথামতো আমি খুনখুনে বুড়ো হব কী করে?
আম্মু বলত বয়স বাড়লে আমি আকাশ উচ্চতার মানুষ হব, কিন্তু এখন তো আর মায়ের স্বপ্নসাধ পূরণ হওয়ার নয়। আমার যে বয়স বাড়ে না, আমার বয়সের চাকা থেমে আছে স্থিরাঙ্কে। আমার কেন বয়স বাড়ে না—আমার এ প্রশ্নের উত্তর কেউ দেয়নি। কেউ থেকেছে নিরুচ্চার, কেউবা সংশয়িত, আবার কেউ মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে সংকোচে, যেন আমার প্রশ্নটা তারা শোনেইনি, এতদিন পেরিয়ে গেল কিন্তু আমার প্রশ্নের যথার্থ অপ্রমাদ উত্তর কেউ দিল না। আব্বুর ইচ্ছে ছিল আমি একদিন থুত্থুড়ে বুড়ো হব, কিন্তু আমার যে আর বয়স বাড়ে না! মা বলত আমি অনেক বড় হব। বড় হব সেইসব মানুষদের মতো—যারা আকাশে ঠেস দিয়ে মাথা উঁচিয়ে দাঁড়াতে সাহস করে—কিন্তু তা তো আর হবার নয়।
কেন আমার বয়স বাড়ে না সে উত্তর কি কারুর জানা আছে? আকাশকে জিগ্যেস করেছি বয়স না বাড়ার কথা, সে থেকেছে ধ্বনিহীন। বাতাস আমার কানে কানে ফিসফিসিয়ে বলে গেছে—এ প্রশ্নের উত্তর তার অজানা। দুরন্ত ধূমকেতুর গতিরোধ করে তার কাছে জানতে চেয়েছি—কেন আমার বয়স বাড়ে না, কেন আমি বেড়ে উঠি না? সে রইল মাথা নিচু করে স্থির অনেকক্ষণ। বুঝলাম, উত্তরটা তারও আয়ত্তের বাইরে। মেঘনাদ হয়ে মেঘের আড়ালে দাঁড়িয়ে অনন্ত অর্ণবের কাছে জানতে চেয়েছি—কেন বয়স বাড়ে না আমার? কেন আমি আর বড় হব না? ঋতু গড়ালে, বছর ঘুরলে, সবার বয়স বাড়ে—কিন্তু আমার বয়স বাড়ে না কেন? আমার প্রশ্ন শুনে নিস্তল বারিধির তরঙ্গ লহরি আচম্বিতে থেমে রইল অনেকক্ষণ। কিন্তু পেলাম না উত্তর। ভেবেছিলাম মধ্যরাতের চাঁদের কাছেও জানতে চাইব—আমার বয়স না বাড়ার রহস্য, আর আমার বেড়ে না ওঠার গূঢ়ার্থ। কিন্তু লজ্জায় সাহস করিনি চাঁদকে শুধাতে সে কথা। চাঁদের দিকে চাইতেই দেখলাম সে আমার শোকে মুহ্যমান। পেছনে তাকিয়ে শুধু একবার দেখলাম কাস্তের মতো একাদশীর বিষণ্ণ চাঁদ ঝুলে আছে মাঝ আকাশে, ঠিক ফাঁসিতে লটকানো মৃতের মতন। তারপর একদিন আকাশ-বাতাস-চন্দ্র-সূর্য সমস্বরে চিত্কার করে বলল—আমার আর কোনোদিনও বয়স বাড়বে না।
আমি বললাম—কেন?
উত্তর এলো—যারা মরে যায় তাদের আর কখনো বয়স বাড়ে না, যারা মরে যায় তারা আর কোনোদিন বেড়ে ওঠে না। তাই আমি আর কোনোদিন বেড়ে উঠব না!
মায়ের শখ ছিল আমি আকাশ সমান বড় মানুষ হব, আব্বু গালে চুমু দিয়ে বলেছিল আমি একদিন থুত্থুড়ে বুড়ো হব—কিন্তু কই, আমি তো এসবের কিছুই হব না, আমার যে বয়স বাড়ে না!
মরে গেলে মানুষের বয়স বাড়ে না কেন?
আমার নিয়তি স্থির হয়ে গেছে, আমি আর বড় হব না, শুধু মনে পড়ে ওই লোকটাকে—যে নাকি আমাকে মায়ের কাছে নিয়ে যাচ্ছে—এই মিথ্যে কথা বলে আমাকে পাঠিয়ে দিল মেঘের দেশে—যেখানে মানুষের আর বয়স বাড়ে না।
মিথ্যে বলা মহাপাতকের কাজ, কিন্তু সে ওই কাজটিই করল! কী এমন ভয়ংকর অপরাধ ছিল আমার, এমনকি মহাপাতকের কাজটি করেছিল আমার বাবা-মা?
মানচিত্র এনে দেওয়া কি অপরাধ? শোষিতের হাতে মুক্তির পতাকা ধরিয়ে দেওয়া কি পাপ? যদি তাই না হয়, তবে আমার আব্বু-আম্মু কোন পাপে পাতকী? কী অপরাধ করে আমি আমার মায়ের আঁচল ছুঁতে পারি না? আব্বুর কোলে মাথা রেখে প্রতি ভোরে লেকের দিকে তাকাতে পারি না?
তোমরা কি জানো শত সহস্র অপরাধীর শাস্তি না হওয়ার চেয়ে একজন নিরপরাধ মানুষের শাস্তি হওয়া বিধির বিধানের সুস্পষ্ট স্খলন, বিশ্ব রীতির অমার্জনীয় লঙ্ঘন, কিন্তু তোমরা তা করলে কেন? তোমরা আমার বয়সকে আর বাড়তে দিলে না, আমি আর কোনোদিনও বেড়ে উঠব না।
পঁচাত্তরে ছিলেম আমি দশ, এখনো আছি তাই।
লেখক: বরেন চক্রবর্তী
চিকিত্সক, সাহিত্যিক
- ১৪৯১ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধারসহ ৩ মাদককারবারী গ্রেফতার
- স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতির দাবি বেরোবি ছাত্রলীগের
- রাফাহতে ইসরায়েলি বিমান হামলায় ২১ ফিলিস্তিনি নিহত
- দ্রব্যমূল্য নিয়ে চাপের মধ্যে আছি: ওবায়দুল কাদের
- প্রয়োজনে শুক্রবারও ক্লাস: শিক্ষামন্ত্রী
- জনগণের কথা চিন্তা করে আইন তৈরি করতে হবে: আইনমন্ত্রী
- তৃণমূল মানুষের উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে সরকার
- হাওরের ৯৭ শতাংশ বোরো ধান কাটা শেষ
- ৩০ হাজার বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবার আবাসন সুবিধা পাবে
- চাকরিতে প্রবেশে বয়সের বিষয়ে যা জানালেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী
- ‘অভিবাসন নিয়ে অপতথ্য রোধে কাজ করবে বাংলাদেশ-ইতালি’
- ঢাকায় আসছেন ভারতীয় পররাষ্ট্রসচিব
- অবৈধ জাল ব্যবহার বন্ধ করা হবে: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
- ১৪ দিনে হিটস্ট্রোকে ১৫ মৃত্যু: স্বাস্থ্য অধিদফতর
- উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে ধেয়ে আসছে তীব্র ঝড়
- ‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জনগণের আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করেছে’
- নীলফামারীতে আন্তর্জাতিক মিডওয়াইফ দিবস পালন
- ধূমপান বা তামাক স্বাস্থ্যের জন্য কতটা ক্ষতিকর
- সত্যি কী আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা পাচ্ছেন শাকিব খান?
- হজের জন্য মাহরাম না পেলে নারীদের করণীয় কী?
- রাশিয়ার সাথে সম্ভাব্য সংঘাতের প্রস্তুতি নিচ্ছে ন্যাটো: মস্কো
- অপসাংবাদিকতা মূল সাংবাদিকতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- ট্রেন সুবিধায় আরো এক ধাপ এগিয়ে গেল দক্ষিণবঙ্গ: রেলমন্ত্রী
- ‘যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের মাধ্যমে আমরা পাপমুক্ত হয়েছি’
- ‘মৎস্যসম্পদ রক্ষার মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে হবে’
- উপজেলা নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার নিয়ে যে নির্দেশনা দিল ইসি
- টেনিস খেলাকে জনপ্রিয় করতে কাজ করা হচ্ছে: নৌপ্রতিমন্ত্রী
- ট্রেন সার্ভিসের মাধ্যমে রাজধানীর চাপ কমে আসবে: চিফ হুইপ
- ‘উদ্যোক্তারাই দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক অগ্রগতির কাণ্ডারি’
- তীব্র গরমেও শীতল বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস
- ডিমলায় জুয়া খেলার অপরাধে আটক-২
- ঠাকুরগাঁওয়ে ঈদ-নববর্ষে ১০ জন নিহত, আহত ২ শতাধিক
- রাতেই যেসব অঞ্চলে হতে পারে বজ্রসহ বৃষ্টি
- জয়সওয়ালের শতকে সপ্তম জয় রাজস্থানের
- ফারিণের ‘নিকষ’ অন্ধকার!
- মেডিকেল কলেজের ক্লাস অনলাইনে নেয়ার নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
- রংপুরে সংবর্ধনায় সিক্ত ব্যরিস্টার আনিকা তাসনিয়া
- ভারতকে বিশ্বকাপ জেতানো কোচকে নিয়োগ দিচ্ছে পাকিস্তান
- ঈদে সৈয়দপুর-ঢাকা আকাশপথে বাড়তি ফ্লাইট
- আইকনিক লিডার এখন কুন্তলা চৌধুরী
- ব্যাংককের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড ৫ কূটনৈতিক দলিল সই
- মিয়ানমার থেকে দেশে ফিরছেন ১৭৩ বাংলাদেশি
- ছাত্রনেতাদের শৈশবের ঈদ স্মৃতিচরণ
- কারিগরির সনদগুলো কারা কিনেছেন বের করা হবে: ডিবিপ্রধান
- শিল্পী সমিতির নির্বাচনে এফডিসিতে নিরাপত্তা জোরদার
- বিভিন্ন যানবাহনে অবৈধ স্টিকার ব্যবহার
- পুত্রবধূকে নির্যাতনের ভিডিও ভাইরাল, শ্বশুর-শাশুড়ি গ্রেপ্তার
- শ্রম আইন সংশোধনে প্রস্তুত বাংলাদেশ
- তীব্র দাবদাহে হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ