তিস্তাকে ঘিরে সরকারের মহাপরিকল্পনা গ্রহণ
– নীলফামারি বার্তা নিউজ ডেস্ক –
প্রকাশিত: ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০
হোয়াংহো নদীকে এক সময় বলা হতো চীনের দুঃখ। প্রতিবছর ওই নদীর পানি ভাসিয়ে দিত শত শত মাইল জনপদ। ভেঙে নিয়ে যেত বহু গ্রাম-পথ-ঘাট জনপদ। সেই সর্বনাশা নদীশাসন করায় (পরিকল্পিত ড্রেজিং) চীনের মানুষের দুঃখ ঘুচেছে। হোয়াংহো এখন হয়ে গেছে চীনের কৃষকদের জন্য আশীর্বাদ। হোয়াংহোর মতোই চীন এখন বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের ‘পাগলা নদী’ খ্যাত তিস্তা ড্রেজিং করে কোটি মানুষের দুঃখ ঘুচানোর পরিকল্পনা করেছে। এ পরিকল্পনায় রয়েছে- ১০৮ কিলোমিটার নদী খনন, নদীর দু’পাড়ে ১৭৩ কিলোমিটার তীর রক্ষা, চর খনন, নদীর দুই ধারে স্যাটেলাইট শহর নির্মাণ, বালু সরিয়ে কৃষি জমি উদ্ধার ও ১ লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকার সম্পদ রক্ষা এবং প্রতি বছরে ২০ হাজার কোটি টাকার ফসল উৎপাদন। চীনের প্রস্তাবিত তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে বদলে যাবে উত্তরাঞ্চলের ৫ জেলার মানুষের ভাগ্যের চাকা।
ভারত যুগের পর যুগ ধরে, তিস্তা চুক্তির মুলা ঝুলিয়ে রেখেছে। চীনের তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে ভারত থেকে বাংলাদেশকে অতিরিক্ত পানি আর প্রয়োজন পড়বে না। নদীর গভীরতা প্রায় ১০ মিটার বৃদ্ধি পাবে। বন্যায় উচলে ভাসাবে না গ্রামগঞ্জ জনপদ। সারা বছর নৌ চলাচলের মতো পানি সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। নৌবন্দর এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় দুইপাড়ে থানা, কোস্টগার্ড, সেনাবাহিনীর জন্য ক্যাস্পের ব্যবস্থা প্রস্তাবও রাখা হয়েছে। আগামী নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে চীনের চুক্তি এবং টেন্ডার প্রক্রিয়া শুরু করবে সরকার। পদ্মা সেতু প্রকল্পের পরে তিস্তা রিভার কমপ্রিহেনসিভ ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড রেস্টোরেশন প্রকল্পটি ২য় প্রকল্প বাংলাদেশের।
তিস্তা প্রকল্প তথা বাংলাদেশের উন্নয়নে চীনের বিনিয়োগে বাগড়া দিচ্ছে ভারত। মোদির কট্টর হিন্দুত্ববাদী আগ্রাসী নীতির কারণে প্রতিবেশি কেউ নেতা তাদের সঙ্গে। প্রায় একঘরে ভারত চায় দক্ষিণ এশিয়ার ভুরাজনীতি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশকে নিজের বলয়ে রাখতে। কিন্তু নিজের দেশের অর্থনীতির ত্রাহি অবস্থা; অথচ প্রতিবেশি বাংলাদেশের উন্নয়নে চীনের বিনিয়োগে বাধা দেয়ার চেষ্টা করছে। ভারত প্রতিবেশি এবং বড় অর্থনীতির আস্ফালন দেখালেও বাংলাদেশে দেশটির বিনিয়োগ যৎসামান্যই। দিল্লির শাসকদের অবস্থা যেন ‘ঢাল নেই তড়োয়াল নেই নিধিরাম সর্দার’। লাদাখের সীমান্তে নাস্তানাবুদ ভারত চায় বাংলাদেশ যেন চীন থেকে দূরে থাকে। এ জন্য দেশটি মুক্তিযুদ্ধে সহযোগিতার পুরোনো রেকর্ড বাজাচ্ছে। কিন্তু পৃথিবীর এমন কোনো দেশ নেই সে দেশে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তর অর্থনীতির দেশ চীন বিনিয়োগ করেনি। ক্যালেন্ডারের পাতা উল্টালে দেখা যায়, ২০১৯ সালে বাংলাদেশে বিদেশে বিনিয়োগ এসেছে ২৮৭ কোটি ৩৯ লাখ ডলার। এ বিনিয়োগ চীনের অবস্থান প্রথম অথচ ভারতের অবস্থান নবম। চীন গত বছর বাংলাদেশে বিনিয়োগ করেছে ৬২ কোটি ৬০ লাখ ডলার (৫ হাজার ৩২১ কোটি টাকা)। এটা বিদেশি বিনিয়োগের প্রায় ২২ শতাংশ। বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগের শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থানে যুক্তরাজ্য; তাদের বিনিয়োগ প্রায় সাড়ে ১৪ শতাংশ। অথচ বাংলাদেশে বিনিয়োগের নবম স্থানের ভারতের বিনিয়োগ মাত্র ৪ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায়, দেশভিত্তিক বিদেশি বিনিযোগকারী শীর্ষ দশটি দেশের মধ্যে চীন ও যুক্তরাজ্যের পরেই রয়েছে সিঙ্গাপুর। তাদের বিনিয়োগ সাড়ে ৯ শতাংশ। চতুর্থ যুক্তরাষ্ট্রের ৬ দশমিক ৮৭ শতাংশ, পঞ্চম নরওয়ে ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এরপর ৬ম সংযুক্ত আরব আমিরাত, সপ্তম হংকং, অষ্টম সিঙ্গাপুর, নবম ভারত ও দশম জাপান। এ ভেঙ্গেপড়া অর্থনীতি নিয়ে হিন্দুত্বাবাদী ভারত বাংলাদেশের রাজনীতির ওপর ছড়ি ঘুড়ালেও অর্থনীতির ওপর নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না। চীন বিশ্বের আর দশটা দেশের মতোই বাংলাদেশেও ব্যপক বিনিয়োগ করছে।
জানতে চাইলে তিস্তা রিভার কমপ্রিহেনসিভ ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড রেস্টোরেশন প্রকল্প পরিচালক ও প্রধান প্রকৌশলী আজিজ মুহাম্মদ চৌধুরী বলেন, ৪৪ কোটি টাকা ব্যয়ে গঙ্গা ব্যারেজ করেও কোনো লাভ হয়নি। চীনের প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে উত্তরাঞ্চলের জেলারগুলোর চিত্র পাল্টে যাবে। তিস্তার নদী খনন, নদীর দু’পাড়ে তীর রক্ষাকাজ, চর খনন, দুইপাড়ে স্যাটেলাইট শহর নির্মাণ এবং হাজার হাজার বাড়িঘর রক্ষা পাবে। এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে ভারত থেকে বাংলাদেশকে অতিরিক্ত পানির আর চুক্তির প্রয়োজন হবে না। শীঘ্র টেন্ডার প্রক্রিয়া শুরু হবে।
জানা যায়, পূর্ব চীনের জিয়াংসু প্রদেশের সুকিয়ান সিটির আদলে তিস্তার দু’পাড়ে পরিবকল্পিত স্যাটেলাইট শহর, নদী খনন ও শাসন, ভাঙন প্রতিরোধ ব্যবস্থা, আধুনিক কৃষি সেচ ব্যবস্থা, মাছ চাষ প্রকল্প পর্যটন কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। এতে ৭ থেকে ১০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে। তিস্তা রিভার কমপ্রিহেনসিভ ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড রেস্টোরেশন নামে একটি প্রকল্প প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে। এ বড় প্রকল্পটি পরিকল্পনা কমিশন থেকে এরমধ্যেই ইআরডিতে পাঠানো হয়েছে। চায়না পাওয়ার কোম্পানি দুই বছর থেকে তিস্তাপাড়ে নির্মিতব্য প্রকল্প বাস্তবায়নে নকশা ও সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ শেষ করেছে। তিস্তা নদীরপাড়ের জেলাগুলো নীলফামারী, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম, রংপুর ও গাইবান্ধায় চায়নার তিনটি প্রতিনিধি দল কাজ করছেন।
জানতে চাইলে পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম বলেন, চায়না পাওয়ার কোম্পানি দুই বছর ধরে তিস্তাপাড়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মহাপরিকল্পনার নির্মিতব্য প্রকল্প বাস্তবায়নে নকশা ও সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ করেছে। তারা ৮ হাজার ২০০ কোটি টাকা প্রাথমিক ব্যয় ধরেছে। তিস্তা নদীর মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে ইয়োলো রিভার ইঞ্জিনিয়ারিং, চায়না আর্থিক সহয়তা ঋণ হিসেবে দিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। যে যাই বলুক এ সরকারের আমলে তিস্তা প্রকল্প এবং তিস্তা ব্যাজেরের কাজ উদ্ধোধন করা হবে। পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ার ইনকিলাবকে বলেন, এরই মধ্যে প্রকল্পের প্রস্তাবনার পরিকল্পনা কমিশন থেকে ইআরডিতে পাঠানো হয়েছে। এটি শেষ হলে আগামী নভেম্বর বা ডিসেম্বর চীনের সঙ্গে চুক্তি হবে। এর পরে টেন্ডার প্রক্রিয়ার শুরু করা হবে।
উত্তরাঞ্চলের মানুষকে তিস্তা নদী ঘিরে মহাপরিকল্পনা উপহার দিতে চান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার। আট হাজার ২০০ কোটি টাকা ব্যয়ে এ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হবে। প্রকল্পের আওতায় তিস্তা নদীর দুইপাড়ে ২২০ কিলোমিটার গাইড বাঁধ নির্মাণ করা হবে। বাঁধের দুইপাশে থাকবে সমুদ্র সৈকতের মতো মেরিন ড্রাইভ। যাতে পর্যটকরা লং ড্রাইভে যেতে পারেন। এছাড়া এই রাস্তা দিয়ে পণ্য পরিবহন করা হবে। নদীপাড়ের দুইধারে গড়ে তোলা হবে- হোটেল, মোটেল, রেস্টুরেন্ট ও পর্যটন নগরী। টাউন নামের আধুনিক পরিকল্পিত শহর, নগর ও বন্দর গড়ে তোলা হবে। তিস্তা পাড় হয়ে উঠবে পূর্ব চীনের জিয়াংসু প্রদেশের সুকিয়ান সিটির মতো সুন্দর নগরী।
উত্তরাঞ্চলে তিস্তা সেচ প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু হলে ভারত এই প্রকল্পের ৬৫ কিলোমিটার উজানে কালীগঞ্জের গজলডোবায় সেচ প্রকল্প তৈরি করে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে ভারত তিস্তা নদীর পানি নিয়ন্ত্রণ করছে। এতে তিস্তা পাড়ে প্রতিবছর বন্যা ও খরা দেখা দেয়। তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি দীর্ঘদিন থেকে ভারত ঝুলিয়ে রেখেছে। ফলে লাখ লাখ মানুষকে বাঁচাতে বর্তমান সরকার নতুন প্রকল্প গ্রহণ করেছে। তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে উত্তরের জেলা লালমনিরহাট, রংপুর, নীলফামারী, গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রাম জেলার আর্থিক সমৃদ্ধি স্থায়ী রূপ নেবে। পাল্টে যাবে এসব জেলার মানুষের জনজীবন। তিস্তাপাড়ের মানুষের দুঃখের দিন শেষ হয়ে যাবে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের সূত্রে জানা গেছে, চীনের প্রকল্পটি বাস্তবায়নের উদ্যোগে একটি চক্র এর বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার শুরু করেছে। তাদের মতে, চীনের অর্থায়নে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের অবনতি হবে। তবে সরকারের পক্ষ থেকে এমন আশঙ্কার কথা উড়িয়ে দিয়ে বলা হয়, এটি বাংলাদেশের একটি উন্নয়ন প্রকল্প। বিশ্বের সব দেশকে এখানে বিনিয়োগের প্রস্তাব দেয়া হয়। চীন এগিয়ে এসেছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় এসে চীন সরকারের আমন্ত্রণে রাষ্ট্রীয় সফরে চীনে যান। সেই সময় চীনের সঙ্গে উন্নয়ন প্রকল্প ও বাণিজ্য বিষয়ে বেশ কয়টি দ্বিপক্ষীয় চুক্তি ও স্মারক চুক্তি স্বাক্ষর হয়। সেই সময় শেখ হাসিনা এক সময় চীনের দুঃখ খ্যাত হোয়াংহো নদী নিয়ন্ত্রণ করে চীনের আশীর্বাদে পরিণত করার অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের তিস্তাকে আশীর্বাদে রূপ দেয়া যায় কি না তার প্রস্তাব করেন। চীন সরকার নিজ উদ্যোগে ও নিজ খরচে দুই বছর ধরে তিস্তা নদীর ওপর সমীক্ষা চালায়। সমীক্ষা শেষে একটি প্রকল্প নির্মাণের প্রস্তাব দেয়।
তিস্তা প্রকল্প প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক এ এম আমিনুল হক বলেন, ইয়োলো রিভার ইঞ্জিনিয়ারিং চায়না নামের একটি চীনা প্রতিষ্ঠান এই প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রকৌশলগত ও আর্থিক সহায়তা দিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। চীন এই প্রকল্পে সহজশর্তে স্বল্পসুদে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ দিতে আগ্রহী। এটা বাস্তবায়ন হলে ঘুরে তিস্তানদীর আশপাশের কয়েক কিলোমিটারের মানুষের ভাগ্যের চাকা।
- নারী ফুটবলারকে চুমুকাণ্ডে বড় শাস্তি পাচ্ছেন রুবিয়ালেস
- জায়েদ খানের নায়িকা হচ্ছেন ভারতের পূজা ব্যানার্জি, যা বললেন নায়ক
- জুমার দিন দরুদ পাঠের বিশেষ ফজিলত
- বিডিএস ভূমি ব্যবস্থাপনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে: ভূমিমন্ত্রী
- ফিলিস্তিনিদের হত্যার পর বুলডোজার দিয়ে বালুচাপা দিলো ইসরায়েলি সেনা
- সব উন্নয়ন সহযোগীদের এক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী
- শরীয়তপুরের সেই চিকিৎসককে চান না রৌমারীবাসী
- আইএমইআই পরিবর্তন করে মোবাইল বিক্রি, মূলহোতাসহ গ্রেফতার ২
- উত্তরবঙ্গের মহাসড়কে চার লেন চালু, ঈদযাত্রা হবে স্বস্তির
- প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ: লড়বেন সাড়ে ৩ লাখ চাকরি প্রত্যাশী
- বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক: আগ্রহ ব্যবসাবাণিজ্যে
- সৈয়দপুরে ফেসবুক লাইভে থেকে যুবকের আত্মহত্যা
- কিশোরগঞ্জে হতদরিদ্র ১৬০ নারীর মাঝে বকনা গরু বিতরণ
- ডোমারে ভ্রাম্যমাণ আদালতে ১০ হাজার টাকা জরিমানা
- সারাদিন না খেয়ে থাকায় মুখে দুর্গন্ধ হচ্ছে, সমাধানে করণীয়
- জলবায়ু সহনশীল দেশ গড়তে নারীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ
- বাংলা নববর্ষ উদযাপনে মানতে হবে ১৩ নির্দেশনা
- দায়িত্বহীনতার কারণে ঈশ্বরদীতে ট্রেন দুর্ঘটনা: রেলমন্ত্রী
- ‘সোনার বাংলা বিনির্মাণে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে’
- শিশুরাই হবে স্মার্ট বাংলাদেশের মূল কারিগর
- বিক্ষোভরত ইসরায়েলি জিম্মিদের স্বজনদের আটক করেছে পুলিশ
- বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত অস্ট্রেলিয়া
- জলবায়ু সহনশীলতা বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে: পরিবেশমন্ত্রী
- ঈদ: সাড়ে ৮ ঘণ্টায় ট্রেনের ৩৫ হাজার টিকিট বিক্রি
- ‘বিএনপি ইসরায়েলের বিপক্ষে একটি শব্দও উচ্চারণ করেনি’
- আগের সব ভিসিকেই পালাতে হয়েছে: বিএসএমএমইউর বিদায়ী ভিসি
- ঈদযাত্রায় দুর্ভোগ কমাতে ছুটি বাড়ানোর দাবি
- স্থানীয় সরকারমন্ত্রীর সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
- কোটি হিটের পরও অবিক্রিত ট্রেনের ছয় হাজার টিকিট
- চীনের সঙ্গে রাজনৈতিক-অফিসিয়াল যোগাযোগ বাড়াতে প্রস্তুত বাংলাদেশ
- রমজানে সিএনজি স্টেশন বন্ধের নতুন সূচি
- সংরক্ষণের অভাবে নষ্ট হয় ২৫ ভাগ পেঁয়াজ
- ট্রেনের সামনে ক্যামেরা বসাতে স্থায়ী কমিটির সুপারিশ
- অতিরিক্ত সচিবকে ওএসডি, ৫ যুগ্ম-সচিবের বদলি
- ‘বঙ্গবন্ধুর মতো দুই-দুইবার ফাঁসির মোকাবিলা কেউ করেনি’
- জলবায়ু সহনশীল দেশ গড়তে নারীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ
- সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ১২৯তম
- কওমি মাদরাসা আছে, থাকবে: শিক্ষামন্ত্রী
- প্রথমবারের মতো স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলন
- ডোমারে ’বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস’ উপলক্ষে র্যালী ও আলোচনা সভা
- নতুন দামে সয়াবিন তেল মিলবে যেদিন থেকে
- ভয়াল ২৫ মার্চ আজ, রাতে ১ মিনিট অন্ধকারে থাকবে দেশ
- নিহত সাংবাদিক অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর ধর্ম-পরিচয় নিয়ে ধোঁয়াশা
- ধর্মীয় উৎসব সবার মাঝে সম্প্রীতি বন্ধনের সৃষ্টি করে: ভূমিমন্ত্রী
- ছবি নিয়ে নানা প্রশ্নের উত্তর দিলেন শরিফুল
- বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
- দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
- ডিমলায় সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষক নিহত
- ২৩ নাবিককে মুক্ত করতে বিশেষ অভিযানের প্রস্তাব, বিশেষজ্ঞদের ‘না’
- ডোমারে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উদযাপন