• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

সর্বশেষ:
ছয়দিনের সফরে ব্যাংককে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী গরমে ‘অতি উচ্চ ঝুঁকিতে’ বাংলাদেশের শিশুরা: ইউনিসেফ গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা: বেরোবি কেন্দ্রের পরীক্ষার্থী ৩১ হাজার ৯৪৬ জন বাংলাদেশ-ভারত ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবে: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী কাতারের আমিরের সফরে যা পেল বাংলাদেশ

নির্মাণ হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ছাতা

– নীলফামারি বার্তা নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ১৯ জানুয়ারি ২০২০  

বিশ্বের সবচেয়ে বড় ছাতা নির্মাণ হচ্ছে মক্কায়। প্রতিটি ছাতার উচ্চতা ৩০ মিটার এবং দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ সমানভাবে ৫৩ মিটার। ছাতাগুলো এখন বিশ্বের সবচেয়ে বড় ছাতা হিসেবে পরিচিতি পেতে যাচ্ছে। প্রতিটি ছাতার নিচে আড়াই হাজার মানুষ দাঁড়াতে পারবে।
জানা যায়, ২০১৪-সালের ডিসেম্বর মাসে মক্কা-মদিনা হারামের খাদেম ও সৌদি আরব সরকারের প্রধান প্রয়াত মালিক আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ আল সাউদ প্রচণ্ড তাপমাত্রার কথা চিন্তা করে পবিত্র হজ্জ ও ওমরাহতে আসা ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের সুবিধার্থে এ বৃহত্তর ভাঁজ করা ছাতা নির্মাণ করার ঘোষণা দেন।
 
জেনারেল প্রেসিডেন্সি টু হলিমস্ক কোম্পানি নামে ঠিকাদার সৌদি সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় এ ভাঁজ করা ছাতা নির্মাণের কাজ সম্পন্ন করবে। এরইমধ্যে জাপান থেকে এসে কাজ শুরু করেছে প্রায় ২৫ জন ইঞ্জিনিয়ারসহ প্রয়োজনীয় টেকনিশিয়ান ও সেপটি এক্সপার্ট।

জানা গেছে, প্রতিটি ছাতা ৪৫ মিটার উঁচু ও প্রায় ১৬ টন ওজন হবে। প্রতিটা ছাতা ২৪ স্কয়ার মিটার স্থান জুড়ে ছায়া দিতে সক্ষম হবে। হারাম শরীফের উপরে ৮টি হাই টেকনোলোজি সাইজের ছাতা বসানো হবে। হারামের উত্তর পাশে ৫৪টি ছাতা বসানো হবে। সবকটি ছাতা মিলে প্রায় ১৯হাজার ২০০শত স্কয়ার মিটার স্থান জুড়ে ছায়া দিবে। কা’বা শরীফের ছাদও মডেল ছাতার ছায়া তলে থাকবে।

নির্মিত ভাঁজ করা প্রতিটি ছাতা বড় বড় ঘড়ি ও এইচডি স্ক্রিনে তৈরি হবে। ছাতায় হাজীদের জন্য দিকনির্দেশনা লেখা থাকবে। ছাতা গুলো এসি সংযুক্ত গরমে ঠান্ডা দিবে। হাজীরা ও প্রার্থনা কারীরা বিশ্রাম নিতে পারার মত ছাতার নিছে থাকবে ২২টি বেন্স ও হাই সিকিউরিটি ব্যবস্থা।

ছাতা গুলো সম্পূর্ণ হলে হারামের উত্তর পার্শ্বে ৪ লাখ মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারবে।