• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

সর্বশেষ:
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা শিব নারায়ণ দাস, আজ ৭৮ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেছেন। বন্যায় দুবাই এবং ওমানে বাংলাদেশীসহ ২১ জনের মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে আবারও বাড়ল জ্বালানি তেল ও স্বর্ণের দাম। ইসরায়েলের হামলার পর প্রধান দুটি বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু। ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইরানে।

বঙ্গবন্ধু ও বাঙালির মুক্তিযুদ্ধ: বিশ্ব-গণমাধ্যম

নীলফামারি বার্তা

প্রকাশিত: ১৫ আগস্ট ২০১৯  

স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের ভিত্তিভূমি একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ। পাকিস্তানি শাসন-শোষণ, নির্যাতন-নিপীড়ন, হত্যা-লুণ্ঠন সীমা ছাড়িয়ে গেলে বাঙালি জনগোষ্ঠী, ‘জীবন-মৃত্যু পায়ের ভৃত্য, চিত্ত ভাবনাহীন’ মনে করে স্বাধীনতার লক্ষ্যে ঝাঁপিয়ে পড়েন মুক্তিযুদ্ধে।

অবশেষে নয় মাসের সংগ্রাম, রক্ত ও সম্ভ্রম বিসর্জনের মধ্য দিয়ে অর্জিত হয় স্বাধীনতা। এ স্বাধীনতা বাঙালির সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন। বাঙালির গৌরবময় এ অধ্যায়টি সার্থকভাবে রচনার জন্য জাতিকে প্রত্যয়ী করেছিলেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার বজ্রকণ্ঠ বাঙালি জাতির মননে জাতীয়তাবোধের উন্মেষ ও জাতিগত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন জাগ্রত করে। তিনি ছয় দফা গ্রহণ ও অসহযোগ আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতিকে চূড়ান্ত সংগ্রামের দিকে ধাবমান করেন।

১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঐতিহাসিক ভাষণের মধ্য দিয়ে চূড়ান্ত যুদ্ধ প্রস্তুতি গ্রহণ করে বাঙালি জাতি। ২৬ মার্চ থেকে শুরু হওয়া পাকিস্তানি বাহিনীর সঙ্গে অসম রক্তাক্ত লড়াইয়ে ১৬ ডিসেম্বর সাফল্য পায় বাঙালি। বিশ্বের রাজনৈতিক মানচিত্রে ভাস্বর হয়ে উঠে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। আত্মনিয়ন্ত্রণ অধিকার ফিরে পায় বাঙালি জাতি।