• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১১ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

সর্বশেষ:
যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব রক্ষা পেত- প্রধানমন্ত্রী দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড মেডিকেল কলেজের ক্লাস অনলাইনে নেয়ার নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ‘গণতান্ত্রিক রীতিনীতি না মানলে জনগণই বিএনপিকে প্রতিহত করবে’ লালমনিরহাটে হত্যা মামলায় বিএনপির দুই নেতা কারাগারে

বাঁশের সাঁকো পার হয়ে উঠতে হয় পাকা ব্রিজে

– নীলফামারি বার্তা নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ১৫ অক্টোবর ২০১৯  

পাকা ব্রিজে উঠতে লাগে বাঁশের সেতু। সংযোগ সড়ক না থাকায় ব্রিজটির এমন দুরাবস্থা। দীর্ঘদিনেও সংযোগ সড়কে মাটি ভরাট না করায় এলাকাবাসী চাঁদা তুলে বাঁশের সাঁকো তৈরি করে ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করছেন। ফলে ব্রিজ নির্মাণ হলেও ভোগান্তি কমেনি দুই ইউপির কয়েক হাজার মানুষের।

কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলার ধামশ্রেণি ইউপির পূর্ব কাশিয়াগাড়ি গ্রাম ও হাতিয়া ইউপির বালাচর গ্রামের মানুষজন ব্রিজের অভাবে দীর্ঘদিন খুঁটি উপর ঝুলন্ত বাঁশ দিয়ে কিংবা বর্ষাকালে কলা গাছের ভেলা বানিয়ে পারাপার হতো। এ পরিস্থিতিতে গত ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতরের আওতায় পূর্ব কাশিয়াগাড়িগামী সড়কের খালের উপর ২৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ৩৬ ফুট দৈর্ঘ্যের একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হয়।

সম্প্রতি বন্যার পানির তোড়ে ব্রিজের সংযোগ সড়কের মাটি সরে গেলেও তা দীর্ঘদিনেও ভরাট করার উদ্যোগ নেয়নি কর্তৃপক্ষ। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছেন স্কুল-কলেজ ও মাদরাসাগামী ছাত্র-ছাত্রীসহ দুই গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ। বর্তমানে এলাকাবাসী চাঁদা তুলে বাঁশের সাঁকো তৈরি করে ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করছেন।

ওই এলাকার ভুক্তভোগীরা জানান, ব্রিজটি নির্মাণের অনেক দিন পর সংযোগ সড়কের মাটি ভরাট করা হলেও বন্যার পানির তোড়ে তা আবারো ভেসে যায়। আমরা নিজেরাই বাঁশের সাঁকো তৈরি ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করছি।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সিরাজদ্দৌলা বলেন, বিষয়টি জানা ছিল না। কিছুদিনের মধ্যে মানুষের চলাচলের জন্য সংযোগ সড়কে মাটি ভরাটের ব্যবস্থা করা হবে।