• মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

সর্বশেষ:
যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব রক্ষা পেত- প্রধানমন্ত্রী দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড মেডিকেল কলেজের ক্লাস অনলাইনে নেয়ার নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ‘গণতান্ত্রিক রীতিনীতি না মানলে জনগণই বিএনপিকে প্রতিহত করবে’ লালমনিরহাটে হত্যা মামলায় বিএনপির দুই নেতা কারাগারে

মুজিববর্ষ: দ্বিতীয় দফায় ঘর পাচ্ছে ডিমলার আরও ১৫০ পরিবার

– নীলফামারি বার্তা নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২১  

মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর উপহার ঘর পেতে যাচ্ছেন নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার আরও ১৫০ ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার। আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর আওতায় দ্বিতীয় পর্যায়ে উপজেলার ১৫০ পরিবারকে ২ কোটি ৯২ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে সরকারি খাস জমিতে আধাপাকা ঘর নির্মাণ করে দেয়া হচ্ছে। প্রতিটি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের জন্য বরাদ্দ রয়েছে ১ লাখ ৯৫ হাজার টাকা।

বৃহস্পতিবার (১৮ ফেব্রুয়ারী/২০২১) সকাল ১০টায় ডিমলা উপজেলার খগাখড়িবাড়ী ইউনিয়নের বন্দর খড়িবাড়ী গ্রামের ৭৬টি পরিবারের আধাপাকা ঘরের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন নীলফামারী-১ (ডোমার-ডিমলা) আসনের সংসদ সদস্য আফতাব উদ্দিন সরকার। 

এসময় আফতাব উদ্দিন সরকার বলেন, যখন ভূমিহীন ও গৃহহীন এই মানুষগুলো এই ঘরে থাকবে তখন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর আত্মা শান্তি পাবে। লাখো শহীদের আত্মা শান্তি পাবে। কারণ এসব দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই তো ছিল বঙ্গবন্ধুর লক্ষ্য। আর সেই লক্ষ্য নিয়ে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে তাঁরই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এসময় উপস্থিত ছিলেন নীলফামারী জেলা প্রশাসক হাফিজুল ইসলাম চৌধুরী, ডিমলা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান তবিবুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জয়শ্রী রানী রায়, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মনোয়ার হোসেন, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মেজবাহুর রহমান, ত্রাণ শাখার উপ-প্রকৌশলী ফেরদৌস আলম, খগাখড়িবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম লিথন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সস্পাদক আনোয়ারুল হক সরকার মিন্টু প্রমুখ।

উল্লেখ যে, আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর আওতায় দ্বিতীয় পর্যায়ে উপজেলার খগাখড়িবাড়ী ইউনিয়নের ৭৬টি, বালাপাড়া ইউনিয়নের ৬৪টি ও ডিমলা সদর ইউনিয়নের ১০টি নতুন ঘর স্থাপন করা হচ্ছে। এর আগে গত ২৩ জানুয়ারি প্রথম দফায় ১লাখ ৭৫হাজার টাকা ব্যয়ে খাস জমিতে ডিমলায় ১৮৫টি ঘর নির্মাণ করে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারদের হস্তান্তর করা হয়।