• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

সর্বশেষ:
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা শিব নারায়ণ দাস, আজ ৭৮ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেছেন। বন্যায় দুবাই এবং ওমানে বাংলাদেশীসহ ২১ জনের মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে আবারও বাড়ল জ্বালানি তেল ও স্বর্ণের দাম। ইসরায়েলের হামলার পর প্রধান দুটি বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু। ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইরানে।

শিশুকে বারবার ন্যাড়া করলেই কি বেশি চুল গজায়?

নীলফামারি বার্তা

প্রকাশিত: ৬ জুলাই ২০১৯  

শিশুর চুল যাতে ঘন আর সুন্দর হয় সেজন্য বারবার তাকে ন্যাড়া করে দেওয়ার অভ্যাস দেখা যায় অনেক বাঙালি পরিবারেই। জন্মের পরপরই শিশুর মাথা কামিয়ে দিলে আরও ভালো চুল গজায় বলে অনেকেরই বিশ্বাস। এর ফলে যে চুল গজাবে, তা ঘন ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল হবে বলে মনে করা হয়।

কিন্তু সত্যিই কি মাথা ন্যাড়া করার সঙ্গে ভালো চুল গজানোর সম্পর্ক রয়েছে? বিজ্ঞান কিন্তু তা বলছে না। জন্মের সময় শিশুর মাথায় যে চুল থাকে, তা সাধারণত পাতলা ও নরম হয়। এই চুল এমনিতেও একটা বয়সের পর ঝরে গিয়ে নতুন চুল গজায়। ঠিক যেমন দুধে দাঁত পড়ে গিয়ে নতুন দাঁত গজায়। পরিণত চুল অনেক বেশি মোটা হয়।

কারোর মাথায় কেমন চুল হবে তা ফলিকলস-এর ওপর নির্ভর করে। আমরা প্রত্যেকেই জন্মের সময় নির্দিষ্ট সংখ্যক ফলিকলস নিয়ে জন্মাই। ন্যাড়া করা হলেও এই ফলিকলস-এর সংখ্যা বাড়ে না।

বিজ্ঞান বলছে, চুল ঘন হবে না পাতলা, তা জিনের ওপর নির্ভর করে। তাই ভালো চুলের আশায় শিশুকে বারবার ন্যাড়া করানো আসলে কিন্তু অর্থহীন। ন্যাড়া করার পর যে চুল গজায় তার মুখ মোটা হওয়ায় অনেক সময় মনে হয় যে বেশি চুল গজিয়েছে, কিন্তু তা আসলে সম্ভব নয়।