• মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

সর্বশেষ:
যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব রক্ষা পেত- প্রধানমন্ত্রী দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড মেডিকেল কলেজের ক্লাস অনলাইনে নেয়ার নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ‘গণতান্ত্রিক রীতিনীতি না মানলে জনগণই বিএনপিকে প্রতিহত করবে’ লালমনিরহাটে হত্যা মামলায় বিএনপির দুই নেতা কারাগারে

হাবিপ্রবিতে সোলার পাওয়ার প্লান্ট স্থাপনের সিদ্ধান্ত

– নীলফামারি বার্তা নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯  

হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি) তে 100 Kilo Watt (KWp) Roof-top Grid-Tie Pilot Solar power plant স্থাপনে বিশেষজ্ঞ অতিথিবৃন্দের সহিত আলোচনা ভাইস-চ্যান্সেলর মহোদয়ের সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মূ. আবুল কাসেম। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. বিধান চন্দ্র হালদার, রেজিস্ট্রার প্রফেসর ডা. মো. ফজলুল হক, পরিকল্পনা উন্নয়ন ও ওয়ার্কস শাখার পরিচালক প্রফেসর ড. মোস্তাফিজুর রহমান, জনসংযোগ ও প্রকাশনা শাখার পরিচালক প্রফেসর ড. শ্রীপতি সিকদার, হিসাব শাখার পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ শাহাদৎ হোসেন খান, প্রক্টর প্রফেসর ড. মো. খালেদ হোসেন, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের পরিচালক প্রফেসর ড. মো. ইমরান পারভেজসহ অন্যান্যরা। মূখ্য আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রুয়েট এর মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রফেসর ড. এমদাদুল হক এবং ইনডিপেন্ডেন্ট  ইউনিভার্সিটির ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক। উক্ত সভায় সঞ্চালনা করেন ইঞ্জিনিয়ার মো. সলিমুল্লাহ।

আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে ক্রমাগত বিদ্যুতের চাহিদা বেড়েই চলছে, সেই সাথে হাবিপ্রবি’র মাননীয় ভাইস-চ্যান্সেলর মহোদয়ের অক্লান্ত পরিশ্রম ও দিক নির্দেশনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিধি দিন দিন বৃদ্ধি হওয়ায় বিভিন্ন দপ্তর,অনুষদ ও ছাত্র-ছাত্রিদের হলসহ আবাসিকে বিদ্যুৎ সংযোগসহ বিভিন্ন প্রকার বৈদ্যুতিক মালামাল ও সৌন্দর্য্যবর্ধক কাজে বৈদ্যুতিক চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

উল্লেখ্য, সোলার সিষ্টেম ব্যবস্থায় প্রাথমিক স্থাপন খরচ বেশী হলেও পরবর্তিতে এই সিষ্টেম হতে যে আউটপুট পাওয়া যাবে তা স্থাপনের ৬ বছরের মধ্যে বিনিয়োগের টাকা  পে-বেক হবে। যেহেতু সোলার সিষ্টেম ২০ বছর আয়ুস্কাল ধরা হয় সেহেতু বিনিয়োগের টাকা পে-বেক হওয়ার পর বাকি ১৪ বছর বিশ্ববিদ্যালয় আর্থিকভাবে লাভবান হবে ও বিনামূল্যে বিদ্যুৎ উপভোগ করবে। তাছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাপ্তাহিক ছুটির দিনগুলোতে ও বছরের যে কোন দিন বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের সময় স্থাপনকৃত সোলার সিষ্টেম হতে যে বিদ্যুত উৎপাদন হবে তা পল্লি বিদ্যুৎ বা জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করে বিদ্যুৎ বিক্রি করা সম্ভব হবে ফলে বিশ্ববিদ্যালয় অর্থিকভাবে লাভবান হবে।