• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

সর্বশেষ:
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা শিব নারায়ণ দাস, আজ ৭৮ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেছেন। বন্যায় দুবাই এবং ওমানে বাংলাদেশীসহ ২১ জনের মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে আবারও বাড়ল জ্বালানি তেল ও স্বর্ণের দাম। ইসরায়েলের হামলার পর প্রধান দুটি বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু। ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইরানে।

হেঁটে জুমার নামাজে যাওয়ার সওয়াব

নীলফামারি বার্তা

প্রকাশিত: ১৪ নভেম্বর ২০১৮  

জুমার নামাজে হেঁটে উপস্থিত হওয়া মুসল্লির জন্য উত্তম ও ফজিলতপূর্ণ। কারণ, হেঁটে জুমায় যাওয়া রাসুল (সা.)-এর সুন্নত। অবশ্য মসজিদ যদি বেশি দূরে হয়, তখন কষ্ট করে হেঁটে যাওয়ার দরকার নেই। হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল (ফরজ) অথবা (সাধারণ) গোসল করলো, তাড়াতাড়ি মসজিদে গেলো অথবা যাওয়ার চেষ্টা করলো, যাওয়ার পথে কোনো কিছুতে আরোহন না করে হেঁটে গেলো, ইমামের কাছে ঘেঁষে বসলো, কোনো প্রকার অহেতুক কথাবার্তা না বলে মনোযোগের সঙ্গে খুতবা শোনে ও নামাজ আদায় করে, তাহলে তার প্রতিটি কদমের (পদক্ষেপ) বিনিময়ে এক বছর রোজা ও নামাজের সওয়াব দেওয়া হবে। (তিরমিজি, হাদিস নম্বর: ৪৫৬) অন্যান্য সাহাবায়ে কেরামের মতো রাসুল (সা.)-এর প্রিয় সাহাবি আবদুল্লাহ ইবনে রাওয়াহা (রা.) মসজিদে হেঁটে আসতেন, তবে ফিরে যাওয়ার সময় কখনো হেঁটে যেতেন, আবার কখনো আরোহন করে যেতেন। (ইবনে আবি শায়বা)। ওমর ইবনে আবদুল আজিজ (রহ.) তার গভর্নরদের কাছে লিখে পাঠিয়ে ছিলেন যে, কেউ যেন আরোহিত হয়ে জুমায় না আসেন। (ইবনে সায়াদের বরাতে ‘ফাতহুল বারি লিল হাফিজ ইবনে রজব আল-হাম্বলি)