শোক হোক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার শক্তি
– নীলফামারি বার্তা নিউজ ডেস্ক –
প্রকাশিত: ১১ অক্টোবর ২০২০
আমজাদ হোসেন
রক্তঝরা ১৫ আগস্ট-বিভীষিকাময় ইতিহাসের এক ভয়ঙ্কর দিন। গভীর মর্মস্পর্শী শোকের দিন, জাতীয় শোক দিবস। ১৯৭৫ সালের এই দিনে বাঙালি জাতি হারিয়েছে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, বাংলাদেশের স্থপতি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। বঙ্গবন্ধু স্বপ্ন দেখতেন, স্বপ্ন দেখাতেন। স্বপ্ন দেখতেন একটি স্বাধীন, দারিদ্র্যমুক্ত, দুর্নীতিমুক্ত ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের। বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলার লাল-সবুজের ক্যানভাসে একটি সৃজনশীল ও রুচিশীল বাংলাদেশের ছবি আঁকতে চেষ্টা করেছিলেন। সেই ক্যানভাসের কোন অংশেই হিংস্রতা, শত্রুতা, খুন, গুম, ধর্ষণ, রাহাজানি, লুটপাট, বিচারহীনতার কোন অস্তিত্ব থাকতো না। থাকতো না সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প। জঙ্গিবাদের কোন আখ্যান থাকতো না তাঁর রচনায়। অথচ বাঙালি জাতির সেই কান্ডারিকে থামিয়ে দেয়া হয়েছে সেই আগস্টেই। লাল সবুজের ক্যানভাসে বঙ্গবন্ধুর ছবি আঁকার সুযোগ কেড়ে নিয়েছিল তৎকালীন সেনাবাহিনীর কিছু বিপথগামী ও উচ্চাভিলাষী বিশ্বাসঘাতকরা।
১৯২০ সালের ১৭ মার্চে জন্ম নেয়া টুঙ্গিপাড়ার দুরন্ত খোকা কালের পরিক্রমায় হয়ে ওঠেন বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা। সেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক দূরদর্শিতা ও নেতৃত্বেই আমরা পেয়েছি স্বাধীন বাংলাদেশ। ভারতের ইসলামিয়া কলেজে অধ্যায়নকালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উপমহাদেশে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে যুক্ত হন। ভারত এবং পাকিস্তানের পাশাপাশি তৃতীয় রাষ্ট্র হিসেবে স্বতন্ত্র, স্বাধীন বাংলা প্রতিষ্ঠার জন্য শেখ মুজিবুর রহমান হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সাথে আন্দোলনে যোগ দেন। ১৯৪৭ সালে জিন্নাহর দ্বি-জাতি তত্তে¡র ভিত্তিতে সাম্প্রদায়িক ও অস্বাভাবিক রাষ্ট্র পাকিস্তান সৃষ্টির পরপরই বঙ্গবন্ধু বুঝতে পেরেছিলেন, এই রাষ্ট্র কাঠামোর মধ্যেই বাঙালির নির্যাতিত-নিস্পেষিত হবার ফাঁদ পাতা আছে। পাকিস্তানের জন্মলগ্ন থেকেই শুরু হয় পূর্ব পাকিস্তানের প্রতি পশ্চিম পাকিস্তানের শোষণমূলক আচরণ। পাকিস্তান সরকারের বৈষম্যের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে এবং শোষকদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে তিনি বহুবার কারাবরণ করেছেন। পাকিস্তানিরা এদেশের মানুষের প্রতি নির্যাতন, অবিচার, জুলুম চালিয়েছিল। মেধাশূন্য করতে হত্যা করেছে এদেশের বুদ্ধিজীবীদের। বহু অত্যাচার ও নিপীড়ন সহ্য করে তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে জনগণের গণতান্ত্রিক ও স্বাধিকার আন্দোলন ধাপে ধাপে এগিয়ে নিয়ে গেছেন, নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনি জীবনের বিনিময়ে বাঙালি জাতির জন্যই রচনা করেন ইতিহাসের এক অমোঘ অধ্যায়। আজীবন ঔপনিবেশিক শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে, দারিদ্র্যপীড়িত, বঞ্চিত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে এমন এক অনন্য ভ‚মিকা রেখেছিলেন, যার তুলনা বিরল।
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৬ সালের শাসনতন্ত্র আন্দোলন, ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থানের ধারাবাহিকতায় বঙ্গবন্ধুর সাহসী নেতৃতে বীর বাঙালি পরাধীনতার শিকল ছিড়ে স্বাধীনতার লাল সূর্য ছিনিয়ে আনতে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। এই কালজয়ী মহাপুরুষের এক তেজোদীপ্ত ভাষণেই উদ্বুদ্ধ হয় গোটা জাতি। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের পর ত্রিশ লক্ষ প্রাণ ও দুই লক্ষ মা বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে সবুজের ক্যানভাসে স্বাধীন সূর্যের রক্তিম আভা ফুটে উঠে। বঙ্গবন্ধু ছিলেন বাঙালি জাতির ইতিহাসের এক অবিভাজ্য সত্ত্বা। তিনি রচনা করেছিলেন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের বিজয় ইতিহাস। বাঙালি জাতিকে তিনি উপহার দিয়েছিলেন একটি আদর্শ সংবিধান। ১৯৭২ এর এই সংবিধানের প্রধান চারটি মূলনীতি ছিল, জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও গণতন্ত্র। এই চার ভিত্তির উপরে ভর করে যাত্রা শুরু হয় স্বাধীন বাংলাদেশের। তিনি স্বপ্ন দেখতেন মানব মুক্তি আর শোষণহীন সাম্যের সমাজ প্রতিষ্ঠার। তাঁর দৃঢ় প্রত্যয় ছিল একটি উন্নত ও স্বাবলম্বী জাতি গঠনের। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নির্ভর এক আধুনিক, স্বনির্ভর জাতি গড়ে তোলার যে স্বপ্ন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেখেছিলেন, তা আর কেউ দেখতে সক্ষম হয়নি।
সদ্য স্বাধীন হওয়া যুদ্ধবিধ্বস্ত এক দেশকে সুজলা-সুফলা, শস্য-শ্যামলা সোনার বাংলায় রূপান্তর করার সংগ্রামে নিজেকে নিয়োজিত করেন বঙ্গবন্ধু। দেশ ও দেশের মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য তিনি বিভিন্ন সৃজনশীল উদ্যোগ গ্রহণ করেন। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের অর্থনীতির একটি মজবুত ভিত্তি তৈরি হয়েছে। সেই ভিত্তির উপর দাঁড়িয়েই গড়ে উঠছে বর্তমান বাংলাদেশের দ্রুত অগ্রসরমান উন্নয়ন অভিযাত্রা। স্বাধীনতার মাত্র ৪৭ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের এই অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত উন্নয়ন সত্যিই বিস্ময়কর। আজকের এই উন্নয়নের জন্য বঙ্গবন্ধুর অবদান অনস্বীকার্য। বিশ্বের ৫৭তম জাতি হিসাবে মহাশূন্যে নিজস্ব স্যাটেলাইট (বঙ্গবন্ধু-১) উৎক্ষেপণ করেছে বাংলাদেশ। ১৯৭৫ সালের ১৪ জুন প্রথমবারের মত বাংলাদেশে স্যাটেলাইট ভ‚কেন্দ্র স্থাপন করার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু যে স্বপ্নের বীজ বপন করেছিলেন এই স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মধ্য দিয়ে তা বাস্তবায়িত হয়েছে। হেনরি কিসিঞ্জারের ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ এখন ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম-এর ‘এশিয়ার অর্থনীতির উদীয়মান বাঘ’। বাংলাদেশ আজ পারমাণবিক যুগে প্রবেশ করেছে। বিশ্বের ৩৩তম দেশ হিসাবে পারমাণবিক শক্তিসম্পন্ন দেশে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ। ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহারে অনেক এগিয়েছে বাংলাদেশ। বর্তমানে বিশ্বের ইন্টারনেট ব্যবহারে শীর্ষ দশে রয়েছে বাংলাদেশের নাম। এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে প্রথম ই-পাসপোর্ট চালু হয় বাংলাদেশেই। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দূরদর্শী ও সাহসী পদক্ষেপের কারণে ইতিমধ্যে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হয়েছে। খাদ্য নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ, স্যাটেলাইট ও পরমাণু ক্লাবে যোগদান, ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের মতো মেগা প্রজেক্ট বাস্তবায়নে বাংলাদেশের সাফল্য এখন বিশ্বের উন্নয়নশীল রাষ্ট্রগুলোর কাছে রীতিমতো রহস্য। আর্থ-সামাজিক বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশ বিস্ময়কর সাফল্য অর্জন করেছে। এশিয়ার ছোট্ট বদ্বীপটি আজ বিশ্বের ৪১তম অর্থনীতির দেশ। বাংলাদেশকে বলা হত দুর্যোগ, বন্যা-খরা-হাড্ডিসার মানুষের দেশ, তা এখন বিশ্বশান্তি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, নারীর ক্ষমতায়ন ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিশ্বে চমক সৃষ্টি করেছে। গত ১০ বছরে বাংলাদেশের অর্থনীতি প্রতি বছরই গড়ে ছয় শতাংশ করে প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। আমাদের মাথাপিছু আয় ২০০৬ সালের ৫৪৩ মার্কিন ডলার থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ২০২০ সালে ২ হাজার ৬৪ মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে। দারিদ্র্যের হার ২০০৬ সালের শতকরা ৪১ দশমিক ৫ ভাগ থেকে হ্রাস পেয়ে শতকরা ২০ দশমিক ৫ শতাংশে এসেছে। ২০৩০ সালের মধ্যেই দেশে দারিদ্র্যের হার শূন্যে নামিয়ে আনার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। বিভিন্ন সূচকে বাংলাদেশ তার দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিবেশিদের ছাপিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। প্রতিযোগী এবং পার্শ্ববর্তী অনেক দেশকে পেছনে ফেলে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি এখন ৮ দশমিক ১৫ শতাংশ। এই অর্জনগুলো আমাদের জাতির জন্য গৌরবোজ্জ্বল মুকুট হয়ে থাকবে এবং আমাদের তরুণ সমাজকে প্রযুক্তি নির্ভর জাতি গঠনে উদ্বুদ্ধ করবে।
২০২১-এ আমরা পরিপূর্ণভাবে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার সঠিক পথেই আছে বাংলাদেশ। এক অমিত সম্ভাবনার হাতছানি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। মাঝে মধ্যে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার ঝড়ের কবলে পড়ে এ অগ্রযাত্রা থমকে দাঁড়িয়েছে। অবকাঠামোগত দুর্বলতা এবং আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূর করা এখন বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য দুটি বড় চ্যালেঞ্জ। অবকাঠামো দুর্বলতা দূর করতে চলমান মেগা প্রকল্পগুলো সঠিক ও যথা সময়ে বাস্তবায়ন করতে হবে।
এ জাতি পথ হারিয়েছিল আগস্টেই। আগস্টেই রচিত হয়েছিল বাঙ্গালির ইতিহাসের এক কলঙ্কিত-কালো অধ্যায়। আগস্টেই বঙ্গবন্ধুকে থামিয়ে দিয়েছিল বর্বর হায়েনার দল। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের পথ চলা থামাতে পারেনি কেউ। বঙ্গবন্ধু ক্ষুধা, দারিদ্র্য, নিরক্ষরতা, দুর্নীতি এবং শোষণ মুক্ত সোনার বাংলাদেশ গড়ার যে স্বপ্ন নিয়ে দেশ স্বাধীন করেছিলেন বাংলাদেশ সেই পথেই এগিয়ে চলেছে। বঙ্গবন্ধুকে হয়তো আমরা আর পাব না, কিন্তু বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে দীপ্ত শপথ নিতে পারি এই আগস্টেই। তাই আগস্টের এই শোক হোক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার শক্তি।
লেখকঃ ব্যাংকার ও কলামিস্ট।
- নির্বাচনী প্রচারণায় জীবন্ত ঘোড়া আনায় প্রার্থীকে জরিমানা
- মধ্যরাতে পুড়ল ১১ দোকান, যেভাবে লাগে আগুন
- খড়ি শুকাতে গিয়ে প্রাণ গেল গৃহবধূর
- গোসল করে জুমার নামাজ পড়া হলো না মুরাদের
- শিরোপা জেতানোর দুদিন পরই বরখাস্ত হলেন কোচ
- একসঙ্গে ১০ জনকে চুমু, তিক্ত অভিজ্ঞতা জানালেন অ্যান হ্যাথাওয়ে
- জুমার নামাজের আগে দুই খুতবা দেওয়া হয় যেসব কারণে
- বেরোবিতে মাদক সেবনরত অবস্থায় ৪ শিক্ষার্থী আটক
- ৬ জুন বাজেট দেবো, বাস্তবায়নও করবো: প্রধানমন্ত্রী
- সৌদি পৌঁছেছেন ২৪ হাজার হজযাত্রী
- জনগণকে আরো বেশি সেবা দিতে চায় পুলিশ: আইজিপি
- জার্মানিতে বাংলাদেশিদের জন্য দারুণ সুযোগ
- ‘সন্ত্রাস করলেই গ্রেফতার’
- সম্মিলিত চেষ্টায় আত্মহত্যা নিরসন করা সম্ভব: প্রতিমন্ত্রী সিমিন
- গাজায় দীর্ঘমেয়াদে লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত হামাস
- রাজশাহীর আম দেখতে আসবে চীনের প্রতিনিধিদল: কৃষিমন্ত্রী
- ঋণখেলাপি বিএনপির সময় বেশি ছিল: আইনমন্ত্রী
- ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে আ’লীগ দেশকে এগিয়ে নেবে: প্রধানমন্ত্রী
- নীলফামারীতে প্রচণ্ড গরমে বিপর্যস্ত জনজীবন
- তালের শাঁসের যত স্বাস্থ্য উপকারিতা
- অবসরের ঘোষণা দিলেন সুনীল ছেত্রি
- সিনিয়র না হলে জয়কে থাপড়াতাম: মিষ্টি জান্নাত
- কোরআন-হাদিসে মায়ের অধিকার
- আইসিটি খাতে ২০২৬ সালের মধ্যে নারীর অংশগ্রহণ হবে ২৫ শতাংশ
- কৃষি নিয়ে কৃষকদের তেমন কোনো অভিযোগ নেই: কৃষিমন্ত্রী
- ‘সরকার-নাগরিক পার্টনারশিপ হলে নগরের সমস্যা দূর হবে’
- আস্থা পুনঃস্থাপনের লক্ষ্যেই এই সফর: ডোনাল্ড লু
- জুলাইয়ে শুরু হচ্ছে বিডিএসের ডিজিটাল ম্যাপ তৈরি: ভূমিমন্ত্রী
- ১৫৭ উপজেলায় তিনদিন মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ
- ৪৮ ঘণ্টার তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি
- শিরোপা জেতানোর দুদিন পরই বরখাস্ত হলেন কোচ
- এসএসসির ফলপ্রকাশ: ডোমারে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২শত ৫৭ জন
- জয়সওয়ালের শতকে সপ্তম জয় রাজস্থানের
- দেশি-বিদেশি টিভি চ্যানেলের অবৈধ প্রদর্শন বন্ধে কার্যক্রম শুরু
- মেডিকেল কলেজের ক্লাস অনলাইনে নেয়ার নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
- রংপুরে সংবর্ধনায় সিক্ত ব্যরিস্টার আনিকা তাসনিয়া
- বড় দুঃসংবাদ নিয়ে আসছে হোয়াটসঅ্যাপ
- নির্বাচন গ্রহণযোগ্য করাই বর্তমান কমিশনের মূল লক্ষ্য: ইসি রাশেদা
- আজ স্বজনদের চোখের পানিতে বরণ হবে বাংলাদেশের ২৩ নাবিক
- ব্যাংককের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড ৫ কূটনৈতিক দলিল সই
- মিয়ানমার থেকে দেশে ফিরছেন ১৭৩ বাংলাদেশি
- গোল্ডেন না পাওয়ায় পৃথিবীকে বিদায় জানাল রাফসান
- কারিগরির সনদগুলো কারা কিনেছেন বের করা হবে: ডিবিপ্রধান
- আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ২ কর্মীকে জরিমানা
- বিভিন্ন যানবাহনে অবৈধ স্টিকার ব্যবহার
- শিল্পী সমিতির নির্বাচনে এফডিসিতে নিরাপত্তা জোরদার
- শ্রম আইন সংশোধনে প্রস্তুত বাংলাদেশ
- তীব্র দাবদাহে হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ
- ইসরায়েলের হামলার পর প্রধান দুটি বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু